হার্ডওয়্যার লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
হার্ডওয়্যার লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারে ডাটা ট্রান্সফারের সহজ কিছু পথ

কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারে ডাটা ট্রান্সফারের সহজ কিছু পথ
ডাটা ট্রান্সফার বর্তমানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং কমন একটা টাস্ক।
হোক মোবাইল ডিভাইস বা কম্পিউটার, আমরা নানা কাজে ডাটা ট্রান্সফার করছি।
উম... একটা কথা, আমি কিন্তু ইন্টারনেট ডাটার কথা বলছি না 😒😒

আমাদের নানা অফলাইন কন্টেন্ট শেয়ার করার কথাই বলছি। হতে পারে কোনো গান, মিউজিক ভিডিও, অ্যাপ, ছবি এটসেট্রা।
মোবাইলে এই কাজটা অনেক সহজ ও দ্রুতগতির। কারণ শেয়ার ইটের মতো অ্যাপ বর্তমানে ওয়াইফাই ব্যাবহার করেই উচ্চগতিতে ইন্টারনেট ছাড়া ফাইল ট্রান্সফারের সুবিধা দিচ্ছে, যার আগে কিনা আমরা ব্লুটুথ দিয়ে ৬০ কেবিপিএস স্পিডে ফাইল ট্রান্সফার করতাম।
এখন অবশ্য ব্লুটুথের স্পিড অনেক খানি বেড়েছে, এই স্পিড পেতে আপনাকে উচ্চ মানের ব্লুটুথ মডিউল ব্যাবহার করতে হবে, যেমন ৩.০ ভারসন বা তার উপরে।



আচ্ছা, কাজের কথায় আসি। ডেস্কটপে থেকে ডেস্কটপে ডাটা ট্রান্সফারে আমরা পেনড্রাইভ ব্যাবহার করে থাকি। কিন্তু পেনড্রাইভ যত বড় স্পেসের হোক না কেন, আমরা বিশাল পরিমান ডাটা ট্রান্সফার করতে গেলে আটকে যাবই।

আসুন একটা কেইস স্টাডি করি,
আমার একটা মুভি ফাইল আছে, ব্লু রে, ৬.৯ গিগাবাইট।
এখন আমার পেনড্রাইভ আছে মাত্র ৪ গিগাবাইটের। তো এখন উপায়? একটা উপায় এখানে আছে, মুভি ফাইলটিকে জিপ করে ফাইল স্প্লিটার দিয়ে ভেঙে নিয়ে ছোটো ছোটো করে ট্রান্সফার করা। কাজটা পানির মতো মনে হলেও ডাটা করাপশনের সম্ভাবনা ৮০% এবং এটি আপনার সময়কে নুরুল্লাহর মতো ভক্ষন করে ত্যাগ করে দিবে। 😂😂
আমাদের পিসি যদি ওয়াইফাই এনাবেল করা হয়, তবে আমরা শেয়ার ইটের ডেস্কটপ ভারসন অথবা শেয়ার লিংক অ্যাপ্লিকেশন ব্যাবহার করে ফাইল ওয়াইফাই ব্যাবহার করে ট্রান্সফার করতে পারবো। একইভাবে এটা ল্যাপটপ কম্পিউটার যুগলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। 😜😜

আচ্ছা, আমি আপনাদের অনেকের... মানে...
যারা এই শেয়ার ইট বা শেয়ার লিংক অ্যাপলিকেশন ডাউনলোড করে ইন্সটাল দিয়ে ওয়াইফাই ফাইল ট্রান্সফার পারবেন না, তাদের জন্য আরেকটি পোস্ট করে রেখেছি, সেটিতে একটু চোখ বুলিয়ে আসলে ভালো হয়, আর নাহলে আমি এই পোস্টেই উল্লেখ করে দিবো কিভাবে ওয়াইফাই দিয়ে ডাটা ট্রান্সফার করবেন, তাতে অনেক বড় পোস্ট হবে, আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে...

আমরা এই পোস্টে কয়েকটা স্টেপের মাঝে দিয়ে যাবো, যেমন,
  1. ল্যাপটপ থেকে ল্যাপটপ
    1.1  কানেক্ট2(শেয়ার ইট) অ্যাপ ব্যাবহার করে
    1.2  ল্যান ক্যাবল ব্যাবহার করে
    1.3  শেয়ার লিঙ্ক ব্যাবহার করে
  2. ডেস্কটপ থেকে ল্যাপটপ
    2.1  ল্যান ক্যাবল ব্যাবহার করে
    2.2  রাউটার ব্যাবহার করে
  3. ডেস্কটপ থেকে ডেস্কটপ
    3.1  ল্যান ক্যাবল ব্যাবহার করে
    3.2  রাউটার ব্যাবহার করে

এই ল্যান ক্যাবল কিংবা রাউটারের কথা শুনে অনেকেই পিছিয়ে যাবেন... কি কারনে?
৯০ টাকা দিয়ে একটা ৪ মিটারের ল্যান ক্যাবল কিনতে প্রবলেমটা কোথায়? আর রাউটার? বাসায় ব্রডব্যান্ড নিলে আপনিই নিজের তাকিদেই রাউটার কিনবেন। :p

এবার আমরা একের পর এক ফেজের মাধ্যমে দেখি কিভাবে দুইটি পিসিতে সহজে ডাটা ট্রান্সফার করতে পারবো।


ল্যাপটপ থেকে ল্যাপটপ

ল্যাপটপ কম্পিউটারে ডাটা ট্রান্সফার বেশ সুবিধারই! কারন এটে বিল্ট-ইন ওয়াইফাই এডাপ্টার, ব্লুটুথ রেডিও এবং পাশাপাশি একটা ল্যান মিনিপোর্ট থাকে। তাই আমরা ইচ্ছে করলে যেকোনো পদ্ধতিতে ল্যাপটপ থেকে ল্যাপটপে নিজেদের স্বাচ্ছন্দ্য অনুযায়ী পথে তথ্য আদান প্রদান করতে পারি।


১.   কানেক্ট2 (শেয়ার ইট) অ্যাপ ব্যাবহার করে



হ্যাঁ, আমরা শেয়ার ইট বা, বর্তমানের নাম কানেক্ট টু অ্যাপলিকেশান ব্যাবহার করে সহজেই আমরা দুইটি ওয়াইফাই এনাবেল করা ল্যাপটপে হাই স্পিড ডাটা ট্র্যান্সফার করতে পারবো। এটি ডেভেলপ করেছে লেনোভো।
তাই আমাদের প্রথমে http://shareit.lenovo.com/ ওয়েবসাইট থেকে শেয়ার ইটের ডেস্কটপ ভার্সন ডাউনলোড করে নিতে হবে।

এবার দুইটি ল্যাপটপে শেয়ার ইট বা কানেক্ট টু সফটওয়ারটি এনাবেল করা থাকলে আমরা সহজেই ফাইল সিলেক্ট করে ফাইল শেয়ারিং করতে পারবো বন্ধুর বা সহকর্মীর পিসির সাথে, আর আমরা এতে স্পিড প্রায় ৫০ এমবিপিএস অতিক্রম করবে। কিন্তু শেয়ার ইট বা কানেক্ট টু দিয়ে কিন্তু আপনি চাইলে ল্যাপটপ থেকে মোবাইলেও ট্রান্সফার করতে পারবেন ডাটা। এতে মোবাইলে শেয়ার ইট অ্যাপটি ইন্সটাল করা থাকতে হবে।




ল্যান টু ওয়ে ক্যাবল
২.  ল্যান ক্যাবল ব্যবহার করে

ল্যান ক্যাবল দিয়ে আমরা আরও সহজে ট্রান্সফার করতে পারবো আমাদের প্রয়োজনীয় ডাটা। এটা একটু গেঞ্জাম মনে হতেপারে, কারন অনেকেই এখন আর তার দিয়ে কাজ করা প্রেফার করে না। কিন্তু এই ভাবে আমরা বেশ স্পিডেই ডাটা ট্রান্সফার করতে পারবো। আমরা এখানে ল্যান মিনি পোর্টের পুরো ব্যান্ডউইথ ইউজ করতে পারবো।
প্রথমে আমাদের ল্যান টু ওয়ে ক্যাবল দিয়ে দুইটি ল্যাপটপের ল্যান পোর্ট দিয়ে কানেক্ট করতে হবে।
তারপর চাইলে আমরা মাইক্রোসফটের হোমগ্রুপ ব্যাবহার করে ফাইল ট্রান্সফার করতে পারবো।এই হোমগ্রুপ সকল উইন্ডোজ পিসিতেই  বিল্ট ইন থাকে। স্টার্ট মেনুতে গিয়ে সার্চ করলেই খুঁজে পাবেন।
হোমগ্রুপ ব্যবহার করে কিভাবে ফাইল শেয়ার করা যায় তা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে "উইন্ডোজে হোমগ্রুপ ব্যবহার করে দুইটি পিসিতে ফাইল শেয়ার করো" শীর্ষক আমার লেখা পোস্টটি পড়ে দেখতে পারো। এখানে আমি বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেছি।
এছাড়া DLan সফটওয়ারটি ব্যাবহার করে আমরা ফাইল শুধু শেয়ার না, পুরো হার্ডড্রাইভ শেয়ার করতে পারবো। এই সফটওয়্যারটি ওপেন সোর্স। ডাউনলোড করতে হলে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে। ডিল্যান দিয়ে ফাইল শেয়ার করতে হলেও দুইটি পিসিতে সেটাপ করা থাকতে হবে।







৩.  শেয়ার লিঙ্ক ব্যাবহার করে

শেয়ার লিঙ্ক অনেকটাই শেয়ার ইট বা কানেক্ট টু'র মতো সফটওয়ার, এর অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস এবং উইন্ডোজ ভার্সনও আছে, কিন্তু পার্থক্য হলো, শেয়ার ইট বা কানেক্ট টু কেবল ওয়াইফাই হটস্পটে কাজ করে, আর শেয়ার লিঙ্ক পুরো নেটওয়ার্কের মাঝে কাজ করতে পারে, মানে হোক ওয়াইফাই হটস্পট কিংবা রাউটার হোম নেটওয়ার্ক। দুটতেই সে সমান পারদর্শী। শেয়ার ইটের মতোও এর ডেভেলপার বেশ নামিদামি, আসুস।
এর ব্যাবহার খুবই সোজা, আপনারা এর ইউজার ইন্টারফেইস দেখলেই ব্যাবহার করতে পারবেন, অনেকটা শেয়ার ইটের মতো।
অ্যাান্ড্রয়েড সংস্করণ ডাউনলোড করুন এই লিঙ্ক থেকে। এবং ডেস্কটপ বা কম্পিউটার সংস্করণ ডাউনলোড করুন এই লিঙ্ক থেকে।

এছাড়াও আরও অনেকভাবে আমরা ল্যাপটপ থেকে ল্যাপটপে ডাটা ট্রান্সফার করতে পারি যেগুলো হয়তো আমি জানি না, কেউ জেনে থাকলে প্লিজ কমেন্টের মাধ্যমে আমাকে অবহিত করবেন।



ডেস্কটপ থেকে ল্যাপটপ


ডেস্কটপ থেকে ল্যাপটপে ডাটা ট্রান্সফার একটু কঠিন হয়ে দাঁড়ায় ইউজারের জন্য কারন অধিকাংশ ডেস্কটপ সিপিইউতে তেমন কোনো নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস থাকে না, মানে বিল্ট ইন থাকে না। আবার ল্যাপটপে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ল্যান মিনিপোর্ট কেবল বিল্ট ইন থাকে এবং ব্লুটুথ রেডিও, ওয়াইফাই এডাপ্টার মূলত বিল্ট ইন থাকে। আমরা আর ব্লুটুথ বা ওয়াইফাই-এর দিকে না গিয়ে কেবল সাধারন একটি ডেস্কটপ কম্পিউটারের কিভাবে ল্যাপটপের সাথে ডাটা ট্রান্সফার করবো তা দেখে নিই,



ল্যান টু ওয়ে ক্যাবল
১.  ল্যান ক্যাবল ব্যবহার করে

ল্যান ক্যাবল দিয়ে আমরা সহজে একটি ল্যাপটপ এবং একটি ডেস্কটপের মাঝে ট্রান্সফার করতে পারবো আমাদের প্রয়োজনীয় ডাটা। এই ভাবে আমরা বেশ স্পিডেই ডাটা ট্রান্সফার করতে পারবো। আমরা এখানে ল্যান মিনি পোর্টের পুরো ব্যান্ডউইথ ইউজ করতে পারবো।
প্রথমে আমাদের ল্যান টু ওয়ে ক্যাবল দিয়ে ল্যাপটপের এবং ডেস্কটপের ল্যান পোর্ট কানেক্ট করতে হবে।
তারপর চাইলে আমরা মাইক্রোসফটের হোমগ্রুপ ব্যাবহার করে ফাইল ট্রান্সফার করতে পারবো।এই হোমগ্রুপ সকল উইন্ডোজ পিসিতেই  বিল্ট ইন থাকে। স্টার্ট মেনুতে গিয়ে সার্চ করলেই খুঁজে পাবেন। কিন্তু উইন্ডোজের ভার্সন বা সংস্করণ মিলতে হবে, নাহলে কাজ করবে না।
হোমগ্রুপ ব্যবহার করে কিভাবে ফাইল শেয়ার করা যায় তা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে "উইন্ডোজে হোমগ্রুপ ব্যবহার করে দুইটি পিসিতে ফাইল শেয়ার করো" শীর্ষক আমার লেখা পোস্টটি পড়ে দেখতে পারো। এখানে আমি বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেছি।
এছাড়া DLan সফটওয়ারটি ব্যাবহার করে আমরা ফাইল শুধু শেয়ার না, পুরো হার্ডড্রাইভ শেয়ার করতে পারবো। এই সফটওয়্যারটি ওপেন সোর্স। ডাউনলোড করতে হলে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে। ডিল্যান দিয়ে ফাইল শেয়ার করতে হলেও দুইটি পিসিতে সেটাপ করা থাকতে হবে।



২. রাউটার ব্যবহার করে

প্রতীকী রাউটার

আমরা অনেকেই রাউটার দিয়ে হোম নেটওয়ার্ক তৈরি করি। 

মূলত আমরা যারা ব্রডব্যান্ড কানেকশান অথবা সিঙ্গেল মোডেমের ইউজার তারা একটা কানেকশান শেয়ার করে অনেক ডিভাইজে চালাতে রাউটার বা সুইচ ব্যাবহার করেন। 

বর্তমানে দাম সাশ্রয়ী হওয়ায় এবং ওয়ারলেস ল্যানের সুবিধা থাকায় রাউটারের ব্যাবহার বেশি। 

রাউটারের সাহায্যে যদি কোনো তৈরি নেটওয়ার্কে একটি ল্যাপটপ এবং একটি ডেস্কটপ  একসাথে থাকে তবে আমরা এখানে ডিল্যান, হোমগ্রুপ এবং অন্যান্য থার্ড পার্টি ল্যান শেয়ারিং সফটওয়ার ব্যাবহার করে সহজে ফাইল ট্রান্সফার করতে পারবো।






ডেস্কটপ থেকে ডেস্কটপ

ডেস্কটপ থেকে ডেস্কটপে ডাটা ট্রান্সফার একটু কঠিন হয়ে দাঁড়ায় ইউজারের জন্য কারন অধিকাংশ ডেস্কটপ সিপিইউতে তেমন কোনো নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস থাকে না, মানে বিল্ট ইন থাকে না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ল্যান মিনিপোর্ট কেবল বিল্ট ইন থাকে। তাছাড়া ব্লুটুথ রেডিও এবং ওয়াইফাই এডাপ্টার মূলত কাস্টম কিনে নিয়ে ইউএসবি পোর্টের মাধ্যমে সংযুক্ত করে ব্যাবহার করতে হয়। আমরা আর ব্লুটুথ বা ওয়াইফাই-এর দিকে না গিয়ে কেবল সাধারন এক্টী ডেস্কটপ কম্পিউটারের কিভাবে ডাটা ট্রান্সফার করবো তা দেখে নিই,


১.  ল্যান ক্যাবল ব্যবহার করে

ল্যান ক্যাবল দিয়ে আমরা সহজে একটি ডেস্কটপ এবং আরেকটি ডেস্কটপের মাঝে ট্রান্সফার করতে পারবো আমাদের প্রয়োজনীয় ডাটা। এই ভাবে আমরা বেশ স্পিডেই ডাটা ট্রান্সফার করতে পারবো। আমরা এখানে ল্যান মিনি পোর্টের পুরো ব্যান্ডউইথ ইউজ করতে পারবো।
ল্যান টু ওয়ে ক্যাবল

প্রথমে আমাদের ল্যান টু ওয়ে ক্যাবল দিয়ে দুইটি ডেস্কটপের ল্যান পোর্ট কানেক্ট করতে হবে।
তারপর চাইলে আমরা মাইক্রোসফটের হোমগ্রুপ ব্যাবহার করে ফাইল ট্রান্সফার করতে পারবো।এই হোমগ্রুপ সকল উইন্ডোজ পিসিতেই  বিল্ট ইন থাকে। স্টার্ট মেনুতে গিয়ে সার্চ করলেই খুঁজে পাবেন। কিন্তু উইন্ডোজের ভার্সন বা সংস্করণ মিলতে হবে, নাহলে কাজ করবে না।
হোমগ্রুপ ব্যবহার করে কিভাবে ফাইল শেয়ার করা যায় তা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে "উইন্ডোজে হোমগ্রুপ ব্যবহার করে দুইটি পিসিতে ফাইল শেয়ার করো" শীর্ষক আমার লেখা পোস্টটি পড়ে দেখতে পারো। এখানে আমি বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেছি।
এছাড়া DLan সফটওয়ারটি ব্যাবহার করে আমরা ফাইল শুধু শেয়ার না, পুরো হার্ডড্রাইভ শেয়ার করতে পারবো। এই সফটওয়্যারটি ওপেন সোর্স। ডাউনলোড করতে হলে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে। ডিল্যান দিয়ে ফাইল শেয়ার করতে হলেও দুইটি পিসিতে সেটাপ করা থাকতে হবে।


২. রাউটার ব্যবহার করে

প্রতীকী রাউটার

আমরা অনেকেই রাউটার দিয়ে হোম নেটওয়ার্ক তৈরি করি। 

মূলত আমরা যারা ব্রডব্যান্ড কানেকশান অথবা সিঙ্গেল মোডেমের ইউজার তারা একটা কানেকশান শেয়ার করে অনেক ডিভাইজে চালাতে রাউটার বা সুইচ ব্যাবহার করেন। 

বর্তমানে দাম সাশ্রয়ী হওয়ায় এবং ওয়ারলেস ল্যানের সুবিধা থাকায় রাউটারের ব্যাবহার বেশি। 

রাউটারের সাহায্যে যদি কোনো তৈরি নেটওয়ার্কে দুইটি ডেস্কটপ  একসাথে থাকে তবে আমরা এখানে ডিল্যান, হোমগ্রুপ এবং অন্যান্য থার্ড পার্টি ল্যান শেয়ারিং সফটওয়ার ব্যাবহার করে সহজে ফাইল ট্রান্সফার করতে পারবো।

আরও পড়ুন

বিশ্বের প্রথম লিকুইড কুল ল্যাপটপ asus ROG GX700

বিশ্বের প্রথম লিকুইড কুল ল্যাপটপ asus ROG GX700



আসুস ঘোষণা করেছে, তারা আনতে যাচ্ছে বিশ্বের প্রথম লিকুইড কুল ল্যাপটপ।
এতদিন ফ্যানের মাধ্যমে ঠাণ্ডা রাখা হতো ল্যাপটপ এবার তার ফ্যানের জায়গা নিচ্ছে পানি।
পানি ঠাণ্ডা হলেই ঠাণ্ডা থাকবে ল্যাপটপটিও।
এই ল্যাপটপের নাম asus ROG GX700
এমন ল্যাপটপের দাম একটু বেশি হওয়াটাই স্বাভাবিক।
এই নতুন ল্যাপটপ যেহেতু গেমিং ল্যাপটপের একটি অংশ তাই Hydro Overclocking System-টিও।



কোম্পানির সূত্রে জানানো হয়েছে Hydro Overclocking System ল্যাপটপ থেকে বেরনো প্রায় ৫০০ ওয়াট অবধি গরম সহ্য করে নেবে। এতে থাকছে ইন্টেলের ষষ্ঠ প্রজন্মের ‘Skylake’ Core i7-6820HK প্রসেসর। ল্যাপটপের ভিতরে থাকবে DDR4 এর ১৬ জিবি র‍্যাম যা বাড়ানো যেতে পারে ৬৪ জিবি অবধি।
গ্রাফিক্সের জন্য আসুস ল্যাপটপে দিয়েছে Nvidia GeForce GTX 980 GPU সহ ৮ জিবির GDDR5 VRAM। ল্যাপটপের থাকছে ১৭.৩ ইঞ্চি 4K UHD স্ক্রিন
এতে রয়েছে অডিও এম্প যা সামান্য আওয়াজকে বিকৃত না করেই ভলিউম বাড়াতে পারবে।
এতে থাকছে Intel®Thunderbolt 3 টেকনোলোজি এবং USB Type-C,
এতে আপনি একটি ইউএসবি পোর্ট দিয়েই 40 GBPS  ডাটা ট্রান্সফার করতে পারবেন।এই পোর্টের মাধ্যমে আপনি ফোরকে ভিডিও স্ট্রিম এবং মাল্টি ডিসপ্লে গেইমিং এর জন্য ব্যাবহার করতে পারেন।


এছাড়া এটা কেনার সাথে পাবেন একটা ল্যাপটপ কেইস যাতে করে কুলার সহ ল্যাপটপ আপনি সহজেই বহন করতে পারেন।

এই ল্যাপটপে আপনি পাবেন অ্যান্টি ঘোস্টিং কীবোর্ড, এতে আপনার কী বোর্ড একই সাথে অনেক কিপ্রেস ইনপুট নিতে পারবে।


রয়েছে গেইমপ্লে রেকর্ড করার জন্য আলাদা রেকর্ড বাটন। এছাড়া এই ল্যাপটপের সাথে আপনি XSplit Gamecaster লাইফটাইম এক্সেস পাবেন।এতে আপনি আপনার গেইম অনলাইনে লাইভ স্ট্রিম করাতে পারবেন।

 



আরও দেখুন https://www.asus.com/Notebooks/ROG-GX700VO/

আরও পড়ুন

হ্যান্ডস অন রিভিউ :: Logitech m187 Wireless Mouse

হ্যান্ডস অন রিভিউ :: Logitech m187 Wireless Mouse
আসসালামু আলাইকুম,

আইডিবি থেকে বড় আপু মাউস কিনে আনল। সেটা দেখেই রিভিউ লিখতে বসলাম।







মাউসটি লজিটেক ব্র্যান্ডের এম ১৮৭ মডেলের। বেশ সুন্দর। ব্লুটুথ বা ওয়াইফাই ইউজ করে কাজ করে না। সরাসরি ওয়ারলেস দিয়ে কাজ করে। ২.৪ গিগাহার্জ ক্ষমতার ইউএসবি রিসিভার এবং ট্রান্সমিটার ব্যাবহার হয়েছে এই মাউসে। অনেক ছোট আকারে বলে ধরে রাখতেও আরাম।


২.৪ গিগাহার্জ হাই স্পিড টেকের কারণে মাউস সহজে ডিস্কানেক্ট হয় না। ৩ মিটার রেঞ্জ।
মাউস চালাতে লাগে একটা এএএ সাইজ ব্যাটারি। মানে মাত্র ১.৫ ভোল্ট!
ইনভিসিবল লেজার লাইট, তাই চার্জ কম খরচ হবে।
ইউএসবি রিসিভার ছাড়া কোনোভাবেই মাউস কাজ করবে না।

কেননা ওয়ারলেস টেকনোলোজি সম্পুরনই আলাদা, এর সাথে ওয়াইফাই বা ব্লুটুথের মিল থাকলেও ফ্রিকুয়েন্সি অনেক আলাদা। এবং এটি রিলায়েবল। অন্য কোন ব্লুটুথ বা ওয়াইফাই সিগন্যালের জন্য ডিস্রাপ্ট বা ডিসকানেক্ট হবার কোন চান্স নেই। মাউসটি দেরাজ ডট কম ডট বিডি (daraz.com.bd) এবং অন্যান্য অনালাইন স্টোর এবং আইডিবি কম্পিউটার সেন্টার এবং এলিফ্যান্ট রোডের মাল্টিপ্লান সেন্টারে পাবেন।
মাউসটির দাম ১০৫০ টাকা।
সকলকে ধন্যবাদ আমার এই বিরক্তিকর রিভিউ পড়ার জন্য।
তো অনেকে হয়ত তাদের কিছু সমস্যার সমাধান পেলেন, আবার নতুন কিছু জানলেনও।
তাই আজ আল্লাহ হাফেজ। সুযোগ পেলে আমার ব্লগে ঘুরে আসবেন, আপনার বয়স ১৮ এর কম হলে চাইলে ব্লগের নিউজ পোর্টালে রিপোর্টার হিসেবে যোগ দিতে পারেন।আমার ব্লগ ও নিউজ পোর্টাল জিআর+ বাংলাদেশ

সৌজন্যেঃ জিআর+ বাংলাদেশ

মাউসটির দাম ১০৫০ টাকা।



আরও পড়ুন

হ্যান্ডস অন রিভিউঃ Tenda Wireless N150 Router

হ্যান্ডস অন রিভিউঃ Tenda Wireless N150 Router
আসসালামু আলাইকুম।
আজই রাউটারটা কিনলাম, ভাই বোন সবাই একটা কানেকশান ভাগাভাগি করে নিতে।



এই রাউটারের মডেল হল N4
নাম N150
tenda ম্যানুফ্রাকচার করেছে একে। আমি এইটা কিনেছি ১১০০ বা এগারশো টাকা দিয়ে।
১২০০ স্কয়ার ফিটের বাসার জন্য একেবারে পারফেক্ট। এছাড়া আছে ১ বছরের সার্ভিস ওয়ারেন্টি
সেটআপ করা-
চালু করার জন্য এডাপ্টর যুক্ত করতে হবে। একটা বাটন আছে এর। সেটা দিয়ে ডিভাইজ এক্সেপ্ট করে। ভেতরে পাবেন একটা টু ওয়ে ল্যান ক্যাবল (ডেস্কটপ কানেক্টর), অ্যাডাপটার আর মুল রাউটার দিভাইজ। এখন পেছনের WAN পোর্ট দিয়ে ব্রডব্যান্ড লাগাবেন। আর ১,২,৩,৪ পোর্ট দিয়ে পিসি কানেক্ট করবেন। এছাড়া ওয়াইফাই তো আছেই! আছে একটা অ্যান্টেনা।

টু ওয়ে ল্যান কানেক্ট করে নিন এবং ব্রাউজারে আপনার রাউটারের পেছনে লেখা আইপি লিখে এনটার দিন।
এখন ID এবং Password একই, admin লিখে ঢুকে যান।

দরকারে ক্যাটালগ দেখুন।

ফিচার-
২.৪ গিগা হার্জ গতির নেটওয়ার্ক প্রসেসর
১৫০ এমবিপিএস লিঙ্ক স্পীড
আকারে ছোট
দাম কম
১৫ মিটার রেডিয়াস কাভারেজ
WPA/WPA2 নেটওয়ার্ক প্রোটেকশন


কোথায় পাবেন?-
আমাজন ডট কম, আজকের ডিল ডট কম এবং নিকটস্থ যেকোনো কম্পিউটার মার্কেটে। 
আরও পড়ুন

Gigabyte G1 Sniper B6 মাদারবোর্ড

Gigabyte G1 Sniper B6 মাদারবোর্ড

বাংলাদেশ এর বর্তমান বাজারে আছে Gigabyte G1 Sniper B6

এটি ইনটেল এর Core প্রসেসর সমর্থন করে
এটায় আছে GIGABYTE UITRA DURABLE 4+ TECHNOLOGY
 এছাড়া এটায় আছে UEFI DUAL BLOS
Audio On-board card হিসেবে আছে
GIGABYTE AMP UP Audio Technology

বিশেষ কম্পোনেন্ট হিসাবে Nishicon HD Audio capacitors
এবং
multi-GPU Support

এতে একটি M.2 Socket আছে।

এছাড়া Motherboard টিতে LED backlight5 ব্যবহার করায়ে বেশ সুন্দর দেখায়ে।
বেশ কম দামে ভালো মানের মাদারবোর্ড এটি।
এতে USB 3.0 সমরথন করে।
RAM এর ক্ষেত্রে এটি DDR3 1333 Mhz সমর্থন করে।
এতে দেওয়া হয়েছে ইন্টেল বি ৮৫ এক্সপ্রেস চিপসেট।
1 x HDMI port, supporting a maximum resolution of 4096×2160
Intel® GbE LAN chip (10/100/1000 Mbit)
1 x PCI Express x16 slot, running at x16 (PCIEX16)
Support for AMD CrossFire™ technology

দাম ৯ হাজার ৮০০ টাকা।



















আরও পড়ুন

ওয়ারলেস ব্লুটুথ লেজার কিবোর্ড

ওয়ারলেস ব্লুটুথ লেজার কিবোর্ড
এই কীবোর্ডের দাম ধরা হয়েছে ৳ ৬৫০০
সহজেই পকেটে বহনযোগ্য এবং ব্লুটুথে যেকোনো স্মার্ট দিভাইসে কাজ করে।

মিনিটে ৪০০ সিপিএস কি-স্ট্রোক নিতে পারে। 

এতে রয়েছে বিটি ২.০ সাথে এইচআইডি প্রোফাইল ভার্সন ১.০
লেজার ডায়োড দিয়ে লাইট সোর্সের কাজ করে।
বিল্ট ইন ব্যাটারি ৭০০০ এমএএইচ পাওয়ারের।



এখানে অনলাইনে কিনতে পারেন




আরও পড়ুন

মোট পাতাদর্শিত