আমি কোনও সেলিব্রেটি নই

আমি কোনও সেলিব্রেটি নই
মুভির প্রডিউসার সাক্ষী,
সাক্ষী মুভির ক্যামেরাম্যান, এই

সকালে বাঁশবাগানের বিস্তর সিসিটিভি সাক্ষী,
সাক্ষী এই শুকনো ঘাসের দলা, সাক্ষী

এসপিএসসি, তার মরা কৃষ্ণচূড়ার ডালের শকুন 
দৃষ্টির শফিক ভাই আমাকে চেনে।

আমি কোনও সেলিব্রেটি নই।
খোদার কসম আমি কোনও চাকিপ খান বা ক্যাট-রিনা নই।

আমি কোনও সেলিব্রেটি নই,

আমি কোনও সেলিব্রেটি নই, আমি
ছিলাম ফেসবুকে, আমি স্মার্ট নিয়মে
সেখানেই থাকি আর সেখানে থাকার নাম সর্বত্র থাকা-
সারা দেশে।

আমি কোনও সেলিব্রেটি নই, এই

ঠাডা রোদ্দুর বিসাক্ত বাতাসে ক্লান্ত গোধূলিতে
কাকেরা আমাকে চেনে।

তারা জানে আমি কোনও সেলিব্রেটি নই।


(মুল কবিতা - আমি কোনো আগন্তুক নই - আহসান হাবিব এবং এটা আমি নিজেই লিখেছি, কোনো কপি মারি নাই)
আরও পড়ুন

সিম্পল লেজার সিকিউরিটি সিস্টেম

সিম্পল লেজার সিকিউরিটি সিস্টেম
কমদামে সিকিউরিটি সিস্টেম?! হাসাইলি MAN!!!

হ্যাঁ, বন্ধুর এই কথাটা টেক্কা দিতে মাত্র ২০০ টাকায় সিকিউরিটি সিস্টেম বানালাম।

যদিও এখন আমি এর ইম্প্রুভমেন্ট করছি।










কাজটা পানির মত সোজা।

আসো দেখি।

প্রথমে বাজারে যাও, আর ইলেকট্রনিক্সের দোকান থেকে নিচের পার্টস যোগার করো।
  1. একটা LDR, পারলে বড় সাইজের। দাম ১০ থেকে ২৫ টাকার মধ্যে।
  2. BC547 ট্রাঞ্জিস্টর, বড়জোর ৫ টাকা দাম।
  3. একটা বাজার (Buzzer) ২০ থেকে ৪০ টাকা।
  4. বাজার না পেলে উজ্জ্বল রঙের LED, দাম নেবে ২ থেকে ৫ টাকা।
  5. তার, অথবা ভাল হয় ব্রেকবোর্ড। তার=২০ টাকা, ব্রেকবোর্ড=১৫০ থেকে ২৫০ টাকা।
  6. ৬ ভোল্ট ব্যাটারি বা পাওয়ার সাপ্লাই।
  7. একটা লেজার লাইট। (মোটেও ২০ মেগাওয়াটের ওপর নিবে না, এটা তোমার ত্বক, চোখ ও যন্ত্রপাতির ক্ষতিই করবে না, পুরিয়ে ফেলবে।)


এবার তোমাদের চিনতে হবে ট্রানজিস্টর। 
ট্রানজিস্টর দেখতে হয় নিচের ছবির মত। তবে এখন ন্যানো ট্রানজিস্টর পাওয়া যায়।


ট্রানজিস্টরের লেগ (পা) কিভাবে চিনবে? নিচের ছবি দেখো। আমাদের দরকার BC547, তাই সেটার ছবিই দিলাম,
কালেক্টার লেগে আমাদের পসিটিভ কানেক্সান দিতে হবে। আর বেস হবে কারেন্ট সেন্সর। আর এমিটার নেগেটিভে যাবে। আর ট্রানজিস্টার অনেকটা অর্ধচন্দ্রাকৃতির। আমি নিচের ডায়াগ্রামে ঠিক যেভাবে কানেকশান দিয়েছি ঠিক সেভাবে কানেকশান দিবে।

১৫০ কিলো ওহম রিসিস্টর এতো বেশি মানের হলেও এই সামান্য পরিমান ইলেকট্রিক কারেন্ট ট্রান্সিস্টারকে একটিভ করার জন্য যথেষ্ট।

আর এখানে সেন্সর হল এলডিআর। যেটা আলোর উপস্থিতিতে পরিবাহী হয়ে যায়, এবং অনুপস্থিতিতে অপরিবাহি হয়ে যায়।

যখন এলডিআর নিষ্ক্রিয় বা অপরিবাহী হয়, তখন ট্রানজিস্টর বাজার বা এলইডি এর সংযোগ চালু করে দেয়। তাই আলো বাধা পাওয়া মাত্র বাজার বেজে ওঠে বা আলো জলে ওঠে।




এবার ডায়াগ্রাম দেখো


জটিল

রিয়েলিস্টিক



এবার ছবি দেখো,
(আমি বাজারের জায়গায় এলইডি লাইট বসিয়ে দিয়েছি)


সিস্টেম একটিভ

বাঁধা পেয়ে আলো জলে উঠেছে।






বি.দ্রঃ এই প্রোজেক্ট কাজ করলেও কেউ যদি এটি ব্যাবহার করেও চোরের হাত থেকে রেহাই না পান, তবে আমি কেন, কেউ দায়ি থাকবে না। 

আরও পড়ুন

সি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং - শাহরিয়ার সুবিন

সি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং - শাহরিয়ার সুবিন
শাহরিয়ার সুবিন ভাইয়াকে চেনে না, এমন বাংলাদেশী প্রোগ্রামার নাই।

তিনি সি প্রোগ্রামিং সেখার জন্য একটা ব্লগ করেছেন, এখানে cpbooks.subeen.com

এই ওয়েবসাইট সকলে ব্রাউজ করতে নাও পারেন, যারা লিমিটেড ইউজার তাদের বলছি।



এজন্য একবারে মাত্র ৫ এমবি দিয়ে পুরো সাইটের পিডিএফ নামিয়ে ফেলুন।

এই নিন লিঙ্ক,

ডাউনলোড



(এই পিডিএফ সম্পূর্ণ মানুশের উপকারের স্বার্থে দেওয়া হয়েছে, এর সাথে কোন ব্যাবসায়িক উদ্দেশ্য জড়িত নেই)


আরও পড়ুন

জিটিএ স্যান আন্ড্রেস

জিটিএ স্যান আন্ড্রেস
বাংলার জিটিএ সিরিজের সবচেইয়ে জনপ্রিয় গেইম ভাইস সিটির পর আসে স্যান আন্ড্রেস।

আর আজ আমি ডাউনলোড লিংকে গেইমটির পিসি সংস্করণ মাত্র ১ মেগায় এবং এনড্রয়েড সংস্করণটি মাত্র ৩ মেগাবাইটে নিয়ে এলাম!


বাস্তবের আমেরিকায় যেমনটি রাস্তায় রাস্তায় গ্যাঙ্গবাজী চলে সেটা, তারপর ড্রাগ এবং অন্যান্য অপরাধ যে ব্যাপক ভাবে প্রচলিত সেটা এবং পুলিশদের দুর্নীতি। 
তবে সবকিছুই ৯০ দশকের আমেরিকার সংঙ্কৃতির উপর নির্মিত।



নির্মাতা:
রকস্টার নর্থ



প্রকাশক:
রকস্টার গেমস,
ক্যাপকম (জাপানে)


ডিস্ট্রিবিউটর:
টেক ২ গেমস


সিরিজ:
গ্রান্ড থেফট অটো

ইঞ্জিণ:
রেন্ডারওয়্যার

খেলা যাবে:
প্লে-স্টেশন ২, পিসি, এক্সবক্স ৩৬০, এক্সবক্স এবং প্লে-স্টেশন ৩ কনসোলে


মুক্তি পেয়েছে:
অক্টোবর, ২০০৪ (প্লে-স্টেশন ২)
জুন, ২০০৫ (পিসি এবং এক্সবক্স),
অক্টোবর, ২০০৮ (এক্সবক্স ৩৬০),
নভেম্বর, ২০১০ (ম্যাক),
ডিসেম্বর, ২০১২ (প্লে-স্টেশন ৩),





সিস্টেম রিকোয়ারমেন্টস:

মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এক্সপি সার্ভিস প্যাক ২
ডুয়াল কোর ১.৮ গিগাহাটস গতির প্রসেসর,
১ গিগাবাইট র‌্যাম,
২৫৬ মেগাবাইট গ্রাফিক্স,
ডাইরেক্ট এক্স ৯.০সি
৫ গিগাবাইট ফ্রি হার্ডডিক্স স্পেস।

স্টোরিলাইন:

কার্ল “সিজে” জণসন। ১৯৮৭ সালে তার ছোট ভাইয়ের খুনের পর তার উপর সন্দেহ এর প্রবল চাপ আসে। তাই সে লিবার্টি সিটিতে নতুন জীবন শুরু জন্য সরে পড়ে।
১৯৯২ সাল। ৫ বছর লিবার্টি সিটিতে গাড়ি চোর উপাধী নিয়ে থাকার পর হঠাৎ একদিন সিজের বড় ভাই সুইট এর ফোন আসে। ফোনে তার মায়ের মৃত্যুর খবর জানানো হয়। মৃত্যুর খবর শুনে আর দেরি না করে মায়ের শেষকৃত্যের জন্য সে আবারে ফিরে আসে হোমটাউন লস স্যানটসে।
লস স্যানটস বিমান বন্দর হতে ক্যাব নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে দুর্নীতিগ্রস্থ পুলিশ সদস্য টেমপেনি এবং পুলাস্কি সিজে তে আটক করে একজন পুলিশ অফিসারের খুনের দায়ে। মজার ব্যাপার হলো খুনটি মাত্র কয়েক মিনিট আগে করা হয়েছে। পুলিশ সদস্যদের মূল উদ্দেশ্য ছিলো সিজে কে তাদের বেআইনি কাজকর্মে ব্যবহার করা।
এরপর সিজে তার বাসায় ফিরে। তার বাসাটি গ্রুভ স্টিটে অবস্থিত। সেখানে ফিরে সিজে তার বড় ভাই সুইট এবং তার গ্যাঙ্গ মেমবার রাইডার, বিগ স্মোক এবং ওজি লগ এদের সাথে যুক্ত হয়ে গ্রুভ স্টিট পরিবারকে আবারো লস স্যানটস এর শক্তিশালী গ্যাঙ্গ বানানো কাজে লেগে পড়ে। এর মধ্যে সিজেকে তার প্রতিবেশী গ্যাঙ্গ ব্যালাস এবং ভেগোস এর সাথে যুদ্ধ, অস্ত্র এবং শিপের সাপ্লাই এবং তার এলাকায় নিষিদ্ধ কোকেইনের চালান বন্ধের কাজে লেগে পড়ে।
বেশ বড়সড় একটি গ্যাঙ্গ যুদ্ধে ঠিক আগে, সিজের বোন কেনডিল এর বয়ফ্রেন্ড চেসার সিজেকে ফোনের মাধ্যমে তার সাথে দেখা করতে বলে। চেসার সিজে কে একটি সবুজ গাড়ি দেখায়। গাড়িটি সাব্রি মোডেলের যেটি কিনা তার মায়ের খুনের সাথে জড়িয়ে আছে। তখন সিজে সেখানে বিগ স্মোক, রাইডার, অফিসার টেনপেনি এবং কিছু ব্যালাস গ্যাঙ্গ সদস্যদের দেখতে পায়। এরপরই সিজে বুঝতে পারে যে তার নিজেরই গ্যাঙ্গের সদস্য তার মায়ের খুনের জন্য দায়ী। এরপর আসে বড় গ্যাঙ্গ যুদ্ধ। তবে সেখানে সিজে পৌছাড়ে দেরি করে ফেলে।
সুইট গুরুতর আহত হয় এবং পুরো যুদ্ধ ক্ষেত্রটি পুলিশ ঘিরে ফেলে এবং সবাইকে গ্রেফতার করে। তবে সিজে কে গ্রেফতার করে সেই পুলিশ অফিসার টেনপেনি এবং পুলাস্কি। সিজের গ্রেফতার করে সীমান্ত উপকূলে ছেড়ে দেয়। এবং বিগ স্মোক এবং রাইডার এর কাছ থেকে দূরে থাকতে নাহলে আহত সুইট আর আহত অবস্থায় থাকবে না।
বাধ্য হয়ে স্যান এনড্রেসের সীমান্ত উপকূলে সিজে টেনপেনির বিভিন্ন কাজ করে দেয়। এর মধ্যে একজন কৃষক “দ্যা ট্রুথ” এর সাথে সিজের পরিচয় হয়। অন্যদিকে চেসার সিজে তার কাজিন ক্যাটালিনার সাথে দেখা করতে বলে। সিজে ক্যাটালিনার সাথে দেখা করে এবং তার সাথে যুক্ত হয়ে আন্ডারগ্রাউন্ড রেস প্রতিযোগীতায় অংশ নেয়। সেখানে সিজের সাথে দেখা হয় অন্ধ চাইনিজ লিডার ও জি মু ওরফে ওউজির সাথে। ‍প্রতিযোগীতায় সিজে স্যান ফিয়ারোতে একটি গ্যারেজ জিতে নেয় এবং সে তার বোন এবং চেসার কে নিয়ে স্যান ফিয়ারোতে শিফট করে। গ্যারেজটিকে একটিভ করার জন্য সিজে মেকানিক ডেওয়াইন এবং ইলেক্ট্রনিক এক্সপার্ট জিরোর সাহায্য নেয়।
স্যান ফিয়ারোতে সিজে ব্যস্ত নিজেকে পুনরায় প্রতিষ্ঠা করতে অন্যদিকে লস স্যানটসে এখন বিগ স্মোক এবং রাইডার পুরোদমে কোকেইনের ব্যবসা করছে। স্মোক এবং রাইডার এর সাথে সর্ম্পক রয়েছে এমন একটি লিডার যার নাম জিজি বি! সিজে জিজি বিকে হত্যার জন্য তার হয়ে কিছু কাজ করতে থাকে।
সময়ের আর্বতনে সিজে রাইডারকে খুন করতে এবং তার ফ্যাক্টরি ধ্বংস করতে সক্ষম হয়। এরপর জিজিবিকে খুন করে সিজে আন্ডারকভার সরকারী এজেন্ট মাইক এর খপ্পরে পড়ে!! মাইক সিজে তার ভাইয়ের জামিন দেখিয়ে বিভিন্ন কাজ করিয়ে নেয়।
অতপর ওইজির ফোর ড্রাগণ ক্যাসিনোর পার্টনার হয়ে সিজে গেমটির ব্যয়বহুল শহর লাস ভ্যানটুরাসে আগমণ করে। এখানে এসে সিজেকে বিভিন্ন মাফিরা পরিবারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হয়। ঘটনা চক্রে ভাইস সিটির চরিত্র কেন রোজেনবার্গকে তোমরা পাবে গেমটিতে!
অন্যদিকে টেনপেনি এবং পুলাস্কি আদালতে সেই বড় গ্যাঙ্গ যুদ্ধের জন্য সিজে দায়ী করে অফিসিয়াল ভাবে সিজেকে হত্যার জন্য নিয়ে আসে মরুভূমিতে। তবে সিজে উল্টে পুলাস্কিকে খুন করতে সক্ষম হয়।
এদিকে চেসার পুণরায় লস স্যানটসে ফিরে আসে এবং তার নিজস্ব গ্যাঙ্গ পুণঃপ্রতিষ্ঠার জন্য সিজের সাহায্য চায়। সিজের তার ভাইকে জেল হতে মুক্ত করিয়ে চেসারের সাহায্যের উদ্দেশ্যে আবারো লস স্যানটগে ফিরে আসে।
চেসারের গ্যাঙ্গকে পুণঃপ্রতিষ্ঠিত করে সিজের ভাই সুইট বিগ স্মোকের অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হয়। স্মোক একটি পরিত্যাক্ত ড্রাগ ফ্যাক্টরি তথা বিল্ডিংয়ে লুকিয়ে আছে। সুইট এবং সিজে গেমটির ফাইলান মিশনের জন্য তৈরি হয়।
জটিল ফাইনাল মিশনের প্রথম অংশে সিজেকে কয়েকটি কঠিন ধাপ পেরোতে হবে স্মোককে খুন করার জন্য। স্মোককে খুন করার পর অফিসার টেমপেনি স্মোকের সমস্ত টাকা লুট করে একটি ফায়ার সার্ভিসের ট্রাকে করে পালিয়ে যাবার সময় সুইট ট্রাকের পিছনে কোনো ভাবে ঝুলে থাকতে সক্ষম হয়। সিজের ট্রাকের পিছন পিছন গাড়ি নিয়ে আসতে থাকে। ঘটনাচক্রে টেনপেনির মৃত্যুা হয় সড়ক দুর্ঘটনায়।
এরপর বাংলা ছিনেমার মতো সিজের পরিবারে নেমে আসে সুখের আভাস!!! হাহাহাহা!!
গেমটির মূল কাহিনী শেষ হয় সিজের একটি ডায়ালগ দিয়ে “ দেখে আসি রাস্তার কি হচ্ছে”।

মুল লেখকঃ ফাহাদ হোসেন



ডাউনলোডঃ

পিসি সংস্করণঃ
এনড্রয়েড সংস্করণঃ


যেভাবে ইন্সটল করবেনঃ
> পিসিতে প্রথমে কেজিবি সফটটি ইন্সটল করে ফাইলটি আনজিপ করুন এবং গেমটি স্বাভাবিক নিয়মে ইন্সটল করুন।
> আর এন্ড্রয়েডে প্রথমে এপিকে ফাইলটি ইন্সটল করে com.rockstargames.gtasa ফোল্ডারটি আপনার ফোনের Android > Obb ফোল্ডারে কপি পেষ্ট করুন এবং গেমটি উপভোগ করুন।

আরও পড়ুন

ব্লগার সাইটের জন্য স্ক্রলিং নিউজ টিকার

ব্লগার সাইটের জন্য স্ক্রলিং নিউজ টিকার
আর কথা বাড়াবো না, নিচের কোড কপি করে উইজেটে পেস্ট করে দিন। নিজেই ডিজাইন করেছি।



<table class="tickeer">
<tr>
<td class="tuppp">Leatest News:</td>
<td>
<script type='text/javascript'>
var nMaxPosts = 20;
var nWidth = 100;
var nScrollDelay = 20;
var sDirection = "left";
var sOpenLinkLocation ;
var sBulletChar = "♦";
</script>
<script type='text/javascript'>
var _0x467a=["\x3C\x4D\x41\x52\x51\x55\x45\x45\x20\x62\x65\x68\x61\x76\x69\x6F\x72\x3D\x22\x73\x63\x72\x6F\x6C\x6C\x22\x20\x6F\x6E\x6D\x6F\x75\x73\x65\x6F\x76\x65\x72\x3D\x22\x74\x68\x69\x73\x2E\x73\x74\x6F\x70\x28\x29\x3B\x22\x20\x6F\x6E\x6D\x6F\x75\x73\x65\x6F\x75\x74\x3D\x22\x74\x68\x69\x73\x2E\x73\x74\x61\x72\x74\x28\x29\x3B\x22\x20","\x20\x77\x69\x64\x74\x68\x20\x3D\x20\x22","\x25\x22","\x20\x77\x69\x64\x74\x68\x20\x3D\x20\x22\x31\x30\x30\x25\x22","\x20\x73\x63\x72\x6F\x6C\x6C\x64\x65\x6C\x61\x79\x20\x3D\x20\x22","\x22","\x20\x64\x69\x72\x65\x63\x74\x69\x6F\x6E\x20\x3D\x20\x22","\x22\x3E","\x6C\x65\x66\x74","\x72\x69\x67\x68\x74","\x26\x6E\x62\x73\x70\x3B\x26\x6E\x62\x73\x70\x3B","\x3C\x62\x72\x2F\x3E","\x4E","\x20\x74\x61\x72\x67\x65\x74\x3D\x20\x22\x5F\x62\x6C\x61\x6E\x6B\x22\x20","\x20","\x3C\x2F\x4D\x41\x52\x51\x55\x45\x45\x3E","","\x65\x6E\x74\x72\x79","\x66\x65\x65\x64","\x6C\x65\x6E\x67\x74\x68","\x6C\x69\x6E\x6B","\x72\x65\x6C","\x61\x6C\x74\x65\x72\x6E\x61\x74\x65","\x68\x72\x65\x66","\x3C\x62\x3E","\x3C\x2F\x62\x3E\x20\x3C\x61\x20","\x20\x68\x72\x65\x66\x3D\x22","\x24\x74","\x74\x69\x74\x6C\x65","\x3C\x2F\x61\x3E","\x3C\x61\x20\x68\x72\x65\x66\x3D\x22\x68\x74\x74\x70\x3A\x2F\x2F\x32\x34\x77\x6F\x72\x6B\x2E\x62\x6C\x6F\x67\x73\x70\x6F\x74\x2E\x63\x6F\x6D\x2F\x22\x20\x74\x61\x72\x67\x65\x74\x3D\x22\x5F\x62\x6C\x61\x6E\x6B\x22\x20\x74\x69\x74\x6C\x65\x3D\x22\x42\x6C\x6F\x67\x67\x65\x72\x20\x54\x69\x70\x73\x20\x61\x6E\x64\x20\x54\x72\x69\x63\x6B\x73\x22\x3E\x3C\x69\x6D\x67\x20\x73\x72\x63\x3D\x22\x68\x74\x74\x70\x73\x3A\x2F\x2F\x62\x69\x74\x6C\x79\x2E\x63\x6F\x6D\x2F\x32\x34\x77\x6F\x72\x6B\x70\x6E\x67\x31\x22\x20\x61\x6C\x74\x3D\x22\x42\x6C\x6F\x67\x67\x65\x72\x20\x54\x69\x70\x73\x20\x61\x6E\x64\x20\x54\x72\x69\x63\x6B\x73\x22\x20\x62\x6F\x72\x64\x65\x72\x3D\x22\x30\x22\x20\x73\x74\x79\x6C\x65\x3D\x22\x70\x6F\x73\x69\x74\x69\x6F\x6E\x3A\x20\x66\x69\x78\x65\x64\x3B\x20\x62\x6F\x74\x74\x6F\x6D\x3A\x20\x31\x30\x25\x3B\x20\x72\x69\x67\x68\x74\x3A\x20\x30\x25\x3B\x20\x74\x6F\x70\x3A\x20\x30\x70\x78\x3B\x22\x20\x3E\x3C\x2F\x61\x3E\x3C\x61\x20\x68\x72\x65\x66\x3D\x22\x68\x74\x74\x70\x3A\x2F\x2F\x32\x34\x77\x6F\x72\x6B\x2E\x62\x6C\x6F\x67\x73\x70\x6F\x74\x2E\x63\x6F\x6D\x2F\x22\x20\x74\x61\x72\x67\x65\x74\x3D\x22\x5F\x62\x6C\x61\x6E\x6B\x22\x20\x74\x69\x74\x6C\x65\x3D\x22\x4C\x61\x74\x65\x73\x74\x20\x54\x69\x70\x73\x20\x41\x6E\x64\x20\x54\x72\x69\x63\x6B\x73\x22\x3E\x3C\x69\x6D\x67\x20\x73\x72\x63\x3D\x22\x68\x74\x74\x70\x73\x3A\x2F\x2F\x62\x69\x74\x6C\x79\x2E\x63\x6F\x6D\x2F\x32\x34\x77\x6F\x72\x6B\x70\x6E\x67\x31\x22\x20\x61\x6C\x74\x3D\x22\x4C\x61\x74\x65\x73\x74\x20\x54\x69\x70\x73\x20\x41\x6E\x64\x20\x54\x72\x69\x63\x6B\x73\x22\x20\x62\x6F\x72\x64\x65\x72\x3D\x22\x30\x22\x20\x73\x74\x79\x6C\x65\x3D\x22\x70\x6F\x73\x69\x74\x69\x6F\x6E\x3A\x20\x66\x69\x78\x65\x64\x3B\x20\x62\x6F\x74\x74\x6F\x6D\x3A\x20\x31\x30\x25\x3B\x20\x72\x69\x67\x68\x74\x3A\x20\x30\x25\x3B\x22\x20\x3E\x3C\x2F\x61\x3E\x3C\x61\x20\x68\x72\x65\x66\x3D\x22\x68\x74\x74\x70\x3A\x2F\x2F\x32\x34\x77\x6F\x72\x6B\x2E\x62\x6C\x6F\x67\x73\x70\x6F\x74\x2E\x63\x6F\x6D\x2F\x22\x20\x74\x61\x72\x67\x65\x74\x3D\x22\x5F\x62\x6C\x61\x6E\x6B\x22\x20\x74\x69\x74\x6C\x65\x3D\x22\x42\x6C\x6F\x67\x67\x65\x72\x20\x54\x72\x69\x63\x6B\x73\x22\x3E\x3C\x69\x6D\x67\x20\x73\x72\x63\x3D\x22\x68\x74\x74\x70\x73\x3A\x2F\x2F\x62\x69\x74\x6C\x79\x2E\x63\x6F\x6D\x2F\x32\x34\x77\x6F\x72\x6B\x70\x6E\x67\x31\x22\x20\x61\x6C\x74\x3D\x22\x42\x6C\x6F\x67\x67\x65\x72\x20\x54\x72\x69\x63\x6B\x73\x22\x20\x62\x6F\x72\x64\x65\x72\x3D\x22\x30\x22\x20\x73\x74\x79\x6C\x65\x3D\x22\x70\x6F\x73\x69\x74\x69\x6F\x6E\x3A\x20\x66\x69\x78\x65\x64\x3B\x20\x62\x6F\x74\x74\x6F\x6D\x3A\x20\x31\x30\x25\x3B\x20\x6C\x65\x66\x74\x3A\x20\x30\x25\x3B\x22\x20\x3E\x3C\x2F\x61\x3E","\x75\x70","\x77\x72\x69\x74\x65"];function RecentPostsScrollerv2(_0xa740x2){var _0xa740x3;var _0xa740x4;var _0xa740x5;var _0xa740x6;var _0xa740x7;var _0xa740x8;var _0xa740x9;var _0xa740xa;try{_0xa740x6=_0x467a[0];if(nWidth){_0xa740x6=_0xa740x6+_0x467a[1]+nWidth+_0x467a[2];} else {_0xa740x6=_0xa740x6+_0x467a[3];} ;if(nScrollDelay){_0xa740x6=_0xa740x6+_0x467a[4]+nScrollDelay+_0x467a[5];} ;if(sDirection){_0xa740x6=_0xa740x6+_0x467a[6]+sDirection+_0x467a[7];if(sDirection==_0x467a[8]||sDirection==_0x467a[9]){_0xa740x9=_0x467a[10];} else {_0xa740x9=_0x467a[11];} ;} ;if(sOpenLinkLocation==_0x467a[12]){_0xa740xa=_0x467a[13];} else {_0xa740xa=_0x467a[14];} ;_0xa740x7=_0x467a[15];_0xa740x3=_0x467a[16];for(var _0xa740xb=0;_0xa740xb<nMaxPosts;_0xa740xb++){var _0xa740x5=_0xa740x2[_0x467a[18]][_0x467a[17]][_0xa740xb];if(_0xa740xb==_0xa740x2[_0x467a[18]][_0x467a[17]][_0x467a[19]]){break ;} ;for(var _0xa740xc=0;_0xa740xc<_0xa740x5[_0x467a[20]][_0x467a[19]];_0xa740xc++){if(_0xa740x5[_0x467a[20]][_0xa740xc][_0x467a[21]]==_0x467a[22]){_0xa740x4=_0xa740x5[_0x467a[20]][_0xa740xc][_0x467a[23]];break ;} ;} ;_0xa740x3=_0xa740x3+_0x467a[24]+sBulletChar+_0x467a[25]+_0xa740xa+_0x467a[26]+_0xa740x4+_0x467a[7]+_0xa740x5[_0x467a[28]][_0x467a[27]]+_0x467a[29]+_0xa740x9;} ;_0xa740x8=_0x467a[30];if(sDirection==_0x467a[8]){_0xa740x3=_0xa740x3+_0x467a[10]+_0xa740x8;} else {if(sDirection==_0x467a[9]){_0xa740x3=_0xa740x8+_0x467a[10]+_0xa740x3;} else {if(sDirection==_0x467a[31]){_0xa740x3=_0xa740x3+_0x467a[11]+_0xa740x8;} else {_0xa740x3=_0xa740x8+_0x467a[11]+_0xa740x3;} ;} ;} ;document[_0x467a[32]](_0xa740x6+_0xa740x3+_0xa740x7);} catch(exception){alert(exception);} ;} ;
</script>
<script type="text/javascript" src="/feeds/posts/default?alt=json-in-script&amp;callback=RecentPostsScrollerv2&amp;max-results=30 " ></script>
</td>
</tr>
</table>
<style>
table.tickeer{
border-radius: 5px;
background: white;
width: 100%;
box-shadow: 2px 2px 2px black;
}
table:hover.tickeer{
background: yellow;
}
td.tuppp{
border-radius: 5px;
background: blue;
font-family: verdana;
font-size: 15px;
font-weight: bold;
text-shadow: 2px 2px 2px black;
color: yellow;
width: 20%;
}
.news {
width:100%;
margin:0 auto;
padding:0 2px;
line-height: 1.4em;
text-align:left;
font:normal 580px siyam rupali;
color:#ff0000;
overflow:hidden;
clear:both;
}
.news a:link, .news a:visited{
color:#ff0000;
text-decoration:none;
}
.news a:hover {
color:#000000;
text-decoration:underline;
}
</style>
আরও পড়ুন

এ বিং উইথআউট সেলফি উইন্স দা রেস

এ বিং উইথআউট সেলফি উইন্স দা রেস
একদা ছিল একটা কচ্ছপ আর একটা খরগোশ। তারা দুইজনেই একই কলেজে পড়তো। তারা দুজনেই ক্লাসমেট ও বন্ধু হলেও গতির লাগালাগি তাদের সবসময় ছিল।
প্রায় কলেজে যাওয়ার পথে কম গতির জন্য কচ্ছপকে খোঁটা দিতো খরগোশ। একদিন কচ্ছপের সীমা ছাড়িয়ে গেলো। বলল, " আয় আমার সাথে দৌড় লাগ!"
হাসতে হাসতে খরগোশ বলল, "তবে তাই হইবে"
৫ মিনিট পর খরগোশ ফেসবুকে একটা ইভেন্ট খুলে নাম দিলো, "কচ্ছপ খরগোশ প্রীতি দৌড়"
ইভেন্টের মেম্বার হয়ে গেলো ১০৫৬ জন!

যথারীতি তিন দিন পর দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হবে। কলেজের সামনের রাস্তায় সকলে ওদের ঘিরে ছিল।
রেসের আগ মুহূর্তে রেসের আবেগে খরগোশ প্রোফাইল পিকচার বদলে দিলো উসাইন বোল্টের ছবি। আর কচ্ছপ প্রোফাইল পিকচার দিলো একটা চিতা বাঘের।

বাঁশিতে ফু দেওয়ার ২ মিনিটের মধ্যে খরগশের এক কিলোমিটার শেষ। কিন্তু কচ্ছপের হয়েছে মাত্র বিশ মিটার।
এক কিলোমিটারের বেশ কিছুদূর যাওয়ার পর খরগোশ ভাবল, দুই একটা সেলফি না তুললে তো হয় না।
যে  ভাবা সেই কাজ! দৌড়ানোর ভঙ্গিতে বেশ কয়টি সেলফি তুলল খরগোশ। আর ফেসবুকে আর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট করে দিলো।
আর বুঝেনই তো! ফেসবুকে ছবি আপলোড, আর সাথে সাথে হান্ড্রেড প্লাস লাইক আর কমেন্ট। আর খরগোশতো
খুশি মনে একটা গাছের ছায়ায় বসে কমেন্টের জবাব দিতে লাগলো, কমেন্টে লাইক দিতে শুরু করল।
কমেন্টের রিপ্লাই দিতে দিতে তার আর মনে নাই যে রেসে আছে।
এই ফাকে কচ্ছপের রেস শেষ। সে ফিনিশ লাইন ক্রস করে ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দিলো, "আমি জিতে গেছি!"
এই স্ট্যাটাসে লাইক দিলো তিন জন। কিন্তু তার ফায়দা তো লুটলো!

শিক্ষাঃ ফেসবুক মাইনসের মূল্যবান সময় খাই ফেলে।

আরও পড়ুন

ইউএসবি রুম ইলুমিনেটর

ইউএসবি রুম ইলুমিনেটর
আসসালামু আলাইকুম,

কেমন আছেন?




একঘেয়ে লাগছিল, তাই এই সিম্পল আজব ল্যাম্পটা বানালাম। ইচ্ছাহলো শেয়ার করতে তাই শেয়ার করলাম।



প্রথমে আপনার লাগবে,
  • একটা পাওয়ারফুল সাদা এলইডি।
  • ইউএসবি ক্যাবল।
  • ৬.৫৬ ওহমের রোধ।
  • একটা বোতল।
  • ৩টা সিডি।
  • সুপার গ্লু।
  • স্কচ টেপ।
LED


>6.56 Ohm Resistor




এভাবে এদের কানেক্ট করুন

এভাবে শেড বানান






এবার ভিডিও দেখলেই বুঝবেন।


আরও পড়ুন

রেইনবো সার্চ বক্স

রেইনবো সার্চ বক্স
অস্থির একটা সার্চ বক্স বানালাম। (অস্থির কিনা জানিনা...)
তবে এটা ফুল রেস্পন্সিভ।
ফন্ট বড় দেখাবে না, মোবাইল ভার্সন সাপোর্ট করবে।
সামান্য হোভার ইফেক্ট আছে।

বেকাতেরা ডিজাইন না ঠিক ...  তবে রেডিয়াস করে দিয়েছি।

রঙের জন্য নাম "রেইনবো সার্চ বক্স"

মুলত ব্লগারের জন্নই কোড করা, তবে অন্য প্ল্যাটফর্মে চালানো যাবে।

Demo






<style>
/*designed by bloggertawsiftorabi.blogspot.com and grplusbd.cf */
#shbox {
    background: linear-gradient(red, orange, yellow, green, blue, violet);
    border-radius: 60px 1px 60px 1px;
box-shadow: 2px 3px 4px #000000;
    padding: 20px 10px;
    width: 100%;
}
#shbox:hover {
    background: linear-gradient(red, orange, yellow, green, blue, violet);
  border-radius: 55px 1px 55px 1px;
box-shadow: 2px 3px 4px #000000;
}
input:focus::-webkit-input-placeholder {
    color: transparent;
}
input:focus:-moz-placeholder {
    color: transparent;
font-family: siyam rupali;
}
input:focus::-moz-placeholder {
    color: transparent;
}
#shbox input {
    outline: none;
}
#shbox input[type="text"] {
    background: white;
    border-radius: 60px 1px 60px 1px;
    border-color: transparent;
box-shadow: 0 -1px 0 #000;
    font: bold 1.4vw siyam rupali;
    color: black;
    width: 80%;
    padding: 8px 15px 8px 30px;
}
#shbox:hover input[type="text"] {
    background: white;
  border-radius: 55px 1px 55px 1px;
    border-color: transparent;
box-shadow: 0 -1px 0 #000;
    font: bold 1.4vw siyam rupali;
    color: black;
    padding: 8px 15px 8px 30px;
}
</style>
<form action="/search" id="shbox" method="get">
<center><input name="q" placeholder="Type here and press Enter..." size="15" type="text" /></center>
</form>
আরও পড়ুন

রেইনবো স্ক্রল বার

রেইনবো স্ক্রল বার
আসসালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন টেক পাগলা ভাই ও টেক পাগলি বোনেরা?
জানি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছেন সকলেই।

আমার জাভা স্ক্রিপ্ট আর পি এইচ পিতে তেমন কোনও আগ্রহ না থাকলেও সিএসএস অনেক ভালো লাগে।
জিনিসটা সিম্পল, কিন্তু এটায় কাজ করে মজা পাই আমি।

তো অনেকেরই, যারা এই পোস্ট পড়ছেন, তাদের হয় ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইট আছে।
তো সকলেই চায় ওয়েবসাইট ইউনিক করে তুলতে।

ইউনিক করতে জাভা স্ক্রিপ্ট আর সিএসএস এর আসলেই কোন তুলনা নেই।

তবে ছোট খাট জিনিসের আপগ্রেডের দিকে কেউ তাকায় না, যেমন স্ক্রল বার।

তো আমি, বয়স মাত্র ১৫। এখনো তেমন ডিজাইনিং শিখে নিতে পারি নাই। কেননা আমি সবই অনলাইনে শিখি, কোথাও কোর্স নেইনি। তাই আমার কাজ গুলো দয়া করে আপ্রিসিয়েট করবেন।

আমার আরও কিছু স্ক্রল বারের ডিজাইন আছে। আগে আমার সবচেয়ে পছন্দেরটা আপনাদের দেবো।



এর নাম "রেইনবো"
রংধনু নামের একটা নাকি নেগেটিভ মিনিং আছে, তাই সেটা আর দিলাম না।

ডেমো দেখুন এই লিঙ্কে।

নিচের কোড কেবল আপনার সাইট বা ব্লগের সিএসএস এ পেস্ট করে দিন। সিএসএস না পেলে আগে পিছে <style> </style> যোগ করে নিন।


কোডঃ



::-webkit-scrollbar {
    width: 10px;
}
::-webkit-scrollbar-track {
    -webkit-box-shadow: inset 0 0 6px #000000;
    -webkit-border-radius: 5px 1px 10px 9px;
    border-radius: 10px 1px 10px 1px;
}
::-webkit-scrollbar-thumb {
    border-radius: 5px 1px 10px 9px;
    background: linear-gradient(violet,blue,green,yellow,orange,red);
    -webkit-box-shadow: inset 0 0 6px #000000;
}
::-webkit-scrollbar-thumb:window-inactive {
background: linear-gradient(violet,blue,green,yellow,orange,red);
}


আপনার যদি আমার ডিজাইন ভালো লাগে, তবে একটু সমর্থন দিতে আমার দুটি সাইটে ঘুরে আসবেন।

জিআর+ব্লগার তাওসিফ

আরও পড়ুন

গানশিপ ব্যাটেল

গানশিপ ব্যাটেল

আমি এই গেইমটাকে ভালোবাসি।

অসাধারন একটা গেইম।
এই গেইমে আপনি হবেন একজন গানশিপ পাইলট।
আপনাকে যেতে হবে দুরগম মিশনে।
সাথে থাকবে দুর্দান্ত ভয়ানক অস্ত্র।

ধংশ করতে হবে শত্রুদের, ডিফেন্ড করতে হবে নিজের দলকে।




এখানে আপনি হেলিকপ্টার, অস্ত্র, মিসাইল, রাডার স্ক্যানার সবই কিনতে পারবেন।
ক্যাপ্টেন আমেরিকার হ্যালি ক্যারিয়ার আছে এতে।
আপনি ভাবতে পারেন আপনার আনলিমিটেড অ্যামো।
কিন্তু ঠিকই এর দাম আপনার মিসনের টাকা থেকে কেটে রাখবে।
.

এটা android v2.2.4 এ চলে।
আপনি এটা আই টিউন্স, প্লে স্টোর ও উইন্ডোজ স্টোরে পাবেন।

PlayStore

Apk-DL


Main Menu



আরও পড়ুন

ফটোশপের DDS প্লাগিন!

ফটোশপের DDS প্লাগিন!
আসস্লালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন ভাই ও বোনেরা? আশা করবো সকলে যেন ভালো থাকেন, এবং এখনো ভালো আছেন।

নিড ফর স্পীড মোস্ট ওয়ান্টেড এডিট করেছেন?
যদি করেন তবে এটা আপনার জন্য। এটা হল ফটোশপের ডিডিএস (DDS) প্লাগিন।

এই প্লাগিন ফটোশপে সেটআপ করলে এনএফএসএমডব্লিউ - এর টেক্সচার ফাইল এডিট করতে পারবেন।








কেবল নিচের লিঙ্ক থেকে একটা 8bi ফরম্যাটের ফটোশপ প্লাগিন ফাইল ডাউনলোড করে নিতে হবে।

Download Photoshop DDS Plugin From Mediafire


আর প্লাগিন কিভাবে সেটআপ করবেন?
কাজটা খুবই সোজা!

যেই ফোল্ডারে ফটোশপ সেটআপ করেছেন, সেই ফোল্ডারে প্লাগিন (Plug -In) নামে একটা ফোল্ডার আছে, অখানে 8bi ফাইলটা কেবল পেস্ট করে দিবেন। তারপর ফটোশপ রিস্টার্ট দিবেন।



ডিফল্ট ভাবে ফটোশপের সেটআপ ফোল্ডার হয়ে থাকে " c:/Programme Files/Adobe/Photoshop CS5"
আরও পড়ুন

ফটোশপের কার্সর প্লাগিন!

ফটোশপের কার্সর প্লাগিন!
আসস্লালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন ভাই ও বোনেরা? আশা করবো সকলে যেন ভালো থাকেন, এবং এখনো ভালো আছেন।

আপনারা যারা এই পোস্ট পড়ছেন, তাদের নিশ্চয়ই উইন্ডোজ পিসি আছে। না থাকলেও সমস্যা নেই, জেনে রাখা ভালো।

নিজের মনমতো কার্সর লাগাতে পারলে ভালই লাগে। নিজের পিসি নিজের পিসি ফিলিং পাওয়া যায় (-_-)
যাই হোক, আমি আপনাদের www.cursor.cc নামের একটা ওয়েব সাইটের লিঙ্ক দিয়ে দিয়েছিলাম। কিভাবে ইউজ করতে হয় তাও বলে দিয়ে ছিলাম।



এখন যারা ফটো শপে কাজ করেন তাদের বলছি, আপনারাও কার্সর বানাতে পারেন।

কেবল নিচের লিঙ্ক থেকে একটা 8bi ফরম্যাটের ফটোশপ প্লাগিন ফাইল ডাউনলোড করে নিতে হবে।

Download Photoshop Carsor Plugin From Mediafire


আর প্লাগিন কিভাবে সেটআপ করবেন?
কাজটা খুবই সোজা!

যেই ফোল্ডারে ফটোশপ সেটআপ করেছেন, সেই ফোল্ডারে প্লাগিন (Plug -In) নামে একটা ফোল্ডার আছে, অখানে 8bi ফাইলটা কেবল পেস্ট করে দিবেন। তারপর ফটোশপ রিস্টার্ট দিবেন।

ডিফল্ট ভাবে ফটোশপের সেটআপ ফোল্ডার হয়ে থাকে " c:/Programme Files/Adobe/Photoshop CS5"

আরও পড়ুন

তবু যদি তুমি আসতে চাও - দত্ত ভাসেস দত্ত - রূপঙ্কর বাগচি

তবু যদি তুমি আসতে চাও - দত্ত ভাসেস দত্ত - রূপঙ্কর বাগচি
Tobu Jodi Tumi - Lyrics - Dutta Vs Dutta (2012) - Rupankar







Song Name : তবু যদি তুমি আসতে চাও ( Tobu Jodi Tumi Aste Chao)
Movie Name : Dutta Vs Dutta (2012)
Composer : Neel Dutt
Singer : Rupankar Bagchi
Lyrics : Anjan Dutta
ডাউনলোডঃ http://ge.tt/api/1/files/1VHyyTP2/0/blob?download
Listen to the song :



তবু যদি তুমি আসতে চাও
খোলা আছে আমার দু-হাত,
জেনো এখানে নেই কোনো হিসেব
শুধু আছে নীল আকাশ |


আছে লাগাম ছেড়া স্বপ্ন, বুকের ভেতর,
আছে বেপরোয়া বোতাম বিহীন শার্ট,
আছে হারিয়ে যাওয়ার নেশা নাকে মুখে,
ভুলে গিয়ে রোজকার দোকান বাজার-হাট,
আছে রাস্তা একটা চলার, আছে অনেক কথা বলার,
আছে পকেট কিন্তু পকেট গড়ের মাঠ |


তবু যদি তুমি আসতে চাও
খোলা আছে আমার দু-হাত,
যেনো এখানে নেই কোনো হিসেব
শুধু আছে নীল আকাশ |


ভালো, যদি তুমি বাসতে চাও
নিজেকে আজ নিজের মতন,
ভেবে রেখে দিয়ে পিছুটান
চলে এস চলে এস |


নেই এখানে ভবিষত্যের ভাবনা,
নেই কোনো সম্পর্কের দাবি দাওয়া,
শুধু সুখ দুখেরই শরিক হতে পারিই
নেই অন্য কোনো চাওয়া পাওয়া,
শুধু রাস্তা আছে চলার, আছে সত্যি কথা বলার,
আছে পকেট কিন্তু পকেট গড়ের মাঠ |


তবু যদি তুমি আসতে চাও
খোলা আছে আমার দু-হাত,
যেনো এখানে নেই কোনো হিসেব
শুধু আছে নীল আকাশ |


ভালো, যদি তুমি বাসতে চাও
নিজেকে আজ নিজের মতন,
ভেবে রেখে দিয়ে পিছুটান
চলে এস চলে এস |


আরও পড়ুন

অপারেটিং সিস্টেমস

অপারেটিং সিস্টেমস
হটাৎ ওএস নিয়ে লিখতে মন চাইলো। এমনিতে কাল এনসিও এর এক্সাম আছে। তাই পড়া হয়ে গেলো।

ইন্টার‌্যাক্টিভঃ

একটি ইন্টার‌্যাক্টিভ অপারেটিং সিস্টেম, ব্যবহারকারীরা অ্যাপ্লিকেশনের প্রোগ্রাম চালানো, কমান্ড এবং তথ্য সরবরাহ করতে অপারেটিং সিস্টেমের সাথে সরাসরি কাজ করে এবং ব্যবহারকারী ধ্রুত প্রক্রিয়াকরণের ফলাফল পায়। ব্যবহারকারী কম্পিউটারের সাথে সরাসরি দুই ভাবে ওএস এর সাথে কমিউনিকেট করতে পারেন।

উদাহরণ: এটিএম মেশিন।


রিয়েল টাইমঃ

রিয়েল টাইম অপারেটিং সিস্টেম এমন ভাবে তৈরি করা হয় যাতে এটি আগে থেকে ঠিক করা সময়ের মাঝে ফিডব্যাক দিতে পারে। এটি মুলত কোন প্রোগ্রাম রান করার জন্য তৈরি হয় না।

উদাহরণ: গ্রাউন্ড রাডার নিয়ন্ত্রণে, এটি বিমান নজরদারির রাডারে ব্যবহৃত হয়। যদি এটি ব্যাবহার না হয় তবে কোন ধরনের বিমান দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এছাড়া বিমানের কম্পিউটারে এটা ব্যাবহার হয়।

নেটওয়ার্কঃ

নেটওয়ার্ক ওএস ব্যাবহার হয় এফটিপি বা অন্য কোন অনলাইন সার্ভারে। সার্ভার কম্পিউটার যাতে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে এবং অন্যান্য ডাটাবেজ প্রোগ্রাম চালু রাখতে পারে, সে জন্যে এটা ব্যাবহার হয়।

উদাহরণ: সার্ভার ওএস, লিনাক্স

ডিভাইসঃ 

সব কম্পিউটারে অপারেটিং সিস্টেম নেই। যদি একটি কম্পিউটার শুধুমাত্র একটি টাস্ক সম্পাদন করার প্রয়োজন হয়, তাহলে একটি মাত্র ফার্মওয়্যার প্রোগ্রাম দিয়ে সবচেয়ে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করা যাবে। এর ফলে খরচ কমে যায়, অতিরিক্ত বড় ওএস লাগান দরকার হয় না।

উদাহরনঃ এমপি৩ প্লেয়ার, ভয়েস রেকর্ডার।




ডেস্কটপঃ


ডেস্কটপ কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম, এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় উইন্ডোজ, ম্যাক অপারেটিং সিস্টেম, এবং লিনাক্স। ডেস্কটপ অপারেটিং সিস্টেমকে প্রচুর কাজ সাম্লাতে সক্ষম হতে হবে, মেমরি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে, হার্ডওয়্যার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এই কাজ করার জন্য তারা বিশাল পরিমাণ মেমরি, একাধিক প্রসেসর ও ডিস্ক স্টোরেজ ক্ষমতা থাকতে হবে। তাই এরা রিয়েল টাইম মাল্টিমিডিয়া ওএস হয়ে থাকে।
ডেস্কটপ অপারেটিং সিস্টেমকে সহজেই আপডেট করা যায়। এই ওএস জটিল GUI সমর্থন করে এবং এই কারণে তারা বৃহৎ মেমরি স্টেপ ধীরে লোড করতে পারে। ব্যবহারকারীদের হার্ডওয়্যারের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে হবে না। এই ওএস ইউজার আর হার্ডওয়্যারকে কানেক্ট করে কেবল!

সার্ভারঃ

সার্ভার ওএস এর কোন GUI নেই। এদের কাজ হল ক্লায়েন্ট নিয়ন্ত্রণ করা। সারা পৃথিবীর বিশাল পরিমান ট্রাফিক ও ল্কায়েন্ত তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে হয় বলে তাদের অতিরিক্ত বিদ্যুৎ ও প্রসেসর দরকার হয়ে থাকে।


আরও পড়ুন

অ্যাডওয়্যার ক্লিনার adw Cleaner

অ্যাডওয়্যার ক্লিনার  adw Cleaner
 আসসালামু আলাইকুম,
সকলকে সালাম জানিয়ে আজকের পোস্ট শুরু করলাম।




আপনারা হয়তো অ্যাডওয়্যার এর নাম শুনেছেন?
এটা মূলত বেআইনি ভাবে আপনার কম্পিউটারে অ্যাড প্রদর্শন করে।

এর প্রস্তুতকারকরা এভাবে দেশ থেকে কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে যায়।

এরা বিরক্তিকরও বটে!
আপনারা সবাই এর দ্বারা কম বেশি আক্রান্ত হয়েছেন।

এরা ভিবিএস স্ক্রিপ্ট হতে পারে, জেএস হতে পারে আবার কোন সার্চ ইঞ্জিন প্লাগিন রূপে থাকতে পারে, যেমন "My Start Search"

এর থেকে বাঁচতে আপনারা এন্টিভাইরাস ইউজ করতে পারেন।
তবে এন্টিভাইরাস কেবল রিয়েল টাইম সুবিধা দেবে। আবার এন্টিভাইরাস কিছু অ্যাডওয়্যার সনাক্ত করতে পারে না।,

এজন্য বর্তমানে অ্যাডওয়্যার ক্লিনার ইউজ হচ্ছে।
অ্যাডওয়্যার ক্লিনার হিসাবে বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় হল "adw Cleaner"
অ্যাডওয়্যার এর শর্টকাট এডিডব্লিউ।



এই ক্লিনার ফ্রি, এবং পোর্টেবল। পুরোপুরি প্লাগ অ্যান্ড প্লে।
এটা নিজের অফলাইন বা সার্ভারের ডাটাবেজ ইউজ করে অ্যাডওয়্যার সনাক্ত করে।

এটা এভিজি এন্টিভাইরাস থেকে শক্তিশালী। (আমার মতে)

তবে আর কথা কেন? ডাউনলোড করে নিন।

আরও পড়ুন

২০১৫ সালের টেক ওয়ার্ল্ডের সেরা ১০ তরুন বিলিওনেয়ার!

২০১৫ সালের টেক ওয়ার্ল্ডের সেরা ১০ তরুন বিলিওনেয়ার!
বিশ্বের বিলিয়নেয়ারদের দিকে তাকালে দিলে দেখা যায়, অধিকাংশ বিলিয়নিয়ার টেকনোলোজি জগতের নায়ক বলা চলে!
বিল গেটস হলো আর উপযুক্ত উদাহরণ। কারণ টেকনোলোজি জগতে বিল গেটসই গোটা বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি। যার বিলিয়নিয়ার হওয়ার অস্ত্র ছিল শুধুই টেকনোলোজি। তরুণ বিলিনিয়রদের দিকে তাকালেও সেখানে দেখা যায় টেকনোলোজির জয়জয়কার।
 হ্যাঁ, এখনকার তরুণদের আদর্শ কয়েকজন টেক ওয়ার্ল্ড বিলিওনেয়ারদের সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেবো।

নিচে টাকার অংকে নয়, বয়স অনুজায়ি সাজিয়ে দেওয়া আছে, থাঙ্কস টু মারুফ ভাই!

#১ ইভান স্পিজেল


ইভান স্পিজেল - টেকনোলোজি জগতের সেরা ১০ তরুণ বিলিয়নিয়ার


ছবি শেয়ারিং মাধ্যম “স্ন্যাপচ্যাটের” সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও ইভান স্পিজেল হলেন বিশ্বের সবচেয়ে কম বয়সী বিলিয়নিয়ার। ১.৫ বিলিয়ন ডলারের এই টেক হিরোর বয়স মাত্র ২৪ বছর।



#২ ববি মারফি


ববি মারফি - টেকনোলোজি জগতের সেরা ১০ তরুণ বিলিয়নিয়ার
স্ন্যাপচ্যাটের আরেক সহ-প্রতিষ্ঠাতা হলেন ববি মারফি। ইভান স্পিজেলের সহযোগী ববি মারফিরও সম্পত্তির পরিমাণ ১.৫ বিলিয়ন ডলার। আর বয়সে তিনি ২৬।


#৩ মার্ক জাকারবার্গ

মার্ক জাকারবার্গ - টেকনোলোজি জগতের সেরা ১০ তরুণ বিলিয়নিয়ার
টেক জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় তরুণ উদ্যোক্তা এবং জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা হলেন মার্ক জাকারবার্গ। ৩৬.৩ বিলিয়ন ডলারের মালিক হয়ে এখন তিনি তরুণ বিলিয়নিয়ারদের মধ্যে প্রথম অবস্থানে রয়েছেন। এখন তাঁর বয়স ৩০। শুধু তরুণ বিলিয়নিয়ার হিসেবেই নয়, জনপ্রিয় ম্যাগাজিন ফোরবসের প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১৫ সালের সেরা বিলিয়নিয়ারদের মধ্যে তিনি ২০ নং অবস্থানে রয়েছেন।

#৪ ডাস্টিন মস্কোভিচ

ডাস্টিন মস্কোভিচ - টেকনোলোজি জগতের সেরা ১০ তরুণ বিলিয়নিয়ার
সফটওয়্যার ফার্ম “আসানা” –এর সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও হলেন ডাস্টিন মস্কোভিচ। তিনি ফেসবুকে নিয়োগ পাওয়া তৃতীয় কর্মী হিসেবেও জানা যায়। ২০০৮ সালে তিনি ফেসবুক ছেড়ে দিয়ে গড়ে তুলেন সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান “আসানা”। বর্তমানে তাঁর বয়স ৩০ এবং সম্পত্তির পরিমাণ ৮.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

#৫ রায়ান গ্রেভস

রায়ান গ্রেভস - টেকনোলোজি জগতের সেরা ১০ তরুণ বিলিয়নিয়ার
ইউবারস এর প্রথম কর্মী রায়ান গ্রেভস হলেন রায়ান গ্রেভস। ৩১ বছর বয়সী রায়ান গ্রেভস ১.৪ বিলিয়ন সম্পত্তির মালিক।

#৬ ড্রিউ হাস্টন

ড্রিউ হাস্টন - টেকনোলোজি জগতের সেরা ১০ তরুণ বিলিয়নিয়ার
জনপ্রিয় ফাইল শেয়ারিং সাইট ড্রপবক্সের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও হলেন ড্রিউ হাস্টন। তাঁর বর্তমান বয়স ৩২। ২০০৭ সালে শুরু করা ড্রপবক্স ২০১৫ সালে তাঁকে বানিয়েছে ১.২৪ বিলিয়ন ডলারের মালিক।

#৭ এদুয়ার্দো স্যাভেরিন

এদুয়ার্দো স্যাভেরিন - টেকনোলোজি জগতের সেরা ১০ তরুণ বিলিয়নিয়ার
এদুয়ার্দো স্যাভেরিন ৪.৯ ডলারের মালিক। তিনি ফেসবুকের আরেক সহ-প্রতিষ্ঠাতা। এছাড়া তাঁর সম্পদের উৎস হলো সিঙ্গাপুরের হাম্পটন ক্রিক এবং সিলভারকার-এ বিনিয়োগ।

#৮ সিন পারকার

সিন পারকার - টেকনোলোজি জগতের সেরা ১০ তরুণ বিলিয়নিয়ার
সিন পারকার ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাটা সভাপ্রতি এবং ন্যাপস্টারের সহ-প্রতিষ্ঠাতা। ৩৫ বছর বয়সে তিনি ২.৫ বিলিয়ন ডলার সম্পত্তির মালিক।

#৯ মাইক ক্যানোন-ব্রুকস

মাইক ক্যানোন-ব্রুকস - টেকনোলোজি জগতের সেরা ১০ তরুণ বিলিয়নিয়ার
অস্ট্রেলিয়ার সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান “আটলাসিয়ান” –এর প্রতিষ্ঠাতা হলেন মাইক ক্যানোন-ব্রুকস। অবশ্য তিনি এই সফটওয়্যার ফার্ম তাঁর কলেজ বন্ধু স্কট ফারকোয়ারকে সাথে নিয়ে করেছিলেন। ১.১ বিলিয়ন ডলার মালিক মাইক ক্যানোন-ব্রুকসের বয়স এখন ৩৫।

#১০ স্কট ফারকোয়ার


মাইক ক্যানোন-ব্রুকসের সহযোগি বন্ধু স্কট ফারকোয়ারও তাঁর বন্ধুর বয়সেরই এবং সম্পদেও সমান! বয়স ৩৫, সম্পদের পরিমাণ ১.১ বিলিয়ন ডলার! তিনি মাইক ক্যানোন-ব্রুকসের সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান “আটলাসিয়ান” – এর সহযোগি ছিলেন।
আরও পড়ুন

মাইক্রোসফটের এম২এইচবি " উইন্ডোজ ১০"

মাইক্রোসফটের এম২এইচবি " উইন্ডোজ ১০"
আসসালামু আলাইকুম, প্রতিটি পাঠক পাঠিকাকে সালাম জানিয়ে আজকের ভূমিকা শেষ করলাম ;-)


উইন্ডোজ ৮ নিয়ে মাইক্রোসফট বেশ আশাবাদী ছিলো যে উইন্ডোজ ৭ এর মতো এটাও মানুষ গ্রহন করে নেবে। কিন্তু কিছুদিন পার হতেই সে আশা হয়ে যায় হতাশা।তারপর তারা বাজারে আনে উইন্ডোজ ৮.১। কিন্তু তাও তেমন গুরুত্ব পায়নি।তখনও ইউজাররা অপেক্ষায় ছিল নতুন কোন চমকের। অফিসিয়াল কোনো ঘোষণা না আসলেও উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের পরবর্তী ভার্সন হিসেবে উইন্ডোজ ৯ আলোচনায় ছিল।

তবে সবাইকে চমকে দিয়ে উইন্ডোজ ৯ এর পরিবর্তে উইন্ডোজ ১০ রিলিজ করেছে মাইক্রোসফট কর্পোরেশন।

গত ২৯ জুলাই সেটি অবমুক্ত করা হয়। নতুন এই অপারেটিং সিস্টেমটি খুব দ্রুতই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। উইন্ডোজ ৭ এবং উইন্ডোজ ৮ ইউজাররা বিনামূল্যেই এটির জেনুইন ভার্সন পাচ্ছে।




এছাড়া মাইক্রোসফটের ফালতু ব্রাউজার বলে বর্তমানে পরিচিত আই.ই বা ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার কে দেখবেন নতুন অসাধারন রূপে। "মাইক্রোসফট এজ" ব্রাউজারটিকে এখন ক্রম, মোজিলা বা অপেরার সাথে তুলনা করা যায়।


উল্লেখযোগ্য ১০ টি ফিচার যেটা একে অপরাজেয় করেছে!

১. ফিরে এলো স্টার্ট মেনু: স্টার্ট মেনু না থাকা অনেকের দৃষ্টিতেই উইন্ডোজ৮এর ব্যার্থতার কারণ। তাই এবার আর ভুল করেনি মাইক্রোসফট। নতুন স্টার্ট মেনুটি উইন্ডোজ ৭ আর ৮ এর মিলিত রূপ বলা যেতে পারে।




২. সব ডিভাইসেই চলবে: উইন্ডোজ ১০ এমন ভাবেই ডিজাইন করা হয়েছে যে ৫ ইঞ্চি স্মার্টফোন কিম্বা ৪০ ইঞ্চি ডেস্কটপ সবখানেই একই অপারেটিং সিস্টেম আর একই অ্যাপ চালানো যাবে। রেস্পন্সিভ।

Screenshot_5

৩. উন্নত টাচ ফিচার: উইন্ডোজ ৮ অপারেটিং সিস্টেম দিয়ে টার্চ নির্ভর উইন্ডোজচালিত ডিভাইসের যাত্রা শুরু। আগের টাচ ফিচারের বেশ কিছু বাগ বা ক্রুটি দূর করে একে সম্পূর্ণ গতিশীল এবং উন্নত মানের সুবিধা যুক্ত করা হয়েছে নতুন অপারেটিং সিস্টেমে। আঙ্গুলের স্পর্শের সাহায্যে জুম আউট, জুম করা, ক্রল ইত্যাদি করা যাবে খুব সহজে।


৪. কি-বোর্ডের চমৎকার ফিচার: কি-বোর্ডের চমৎকার ফিচারটি সারফেস ট্যাবলেট ব্যবহারকারীদের বেশি কাজে লাগবে। এ ফিচারের ফলে উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেমচালিত ট্যাবে কি-বোর্ড যুক্ত করলে নোটিফিকেশনে দেখা যাবে ব্যবহারকারী কোন মোডে ডিভাইসটি ব্যবহার করতে চান। ট্যাব নাকি ডেক্সটপ মোডে।


৫. ভার্চুয়াল ডেস্কটপ: অনেক সময় কাজের প্রয়োজনের একই সঙ্গে কয়েকটি উইন্ডো ওপেন করার প্রয়োজন হয়। লিনাক্স কিংবা ম্যাকে এ কাজের জন্য ভার্চুয়াল ডেক্সটপ ফিচার আছে। যার সাহায্যে একাধিক উইন্ডো খুলে রাখা যায় আলাদা করে।
কাজ করা সময় যেন মনে হয়ে আলাদা আলাদা মনিটরে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুভুতি হয়। এ রকম সুবিধা নিয়ে হাজির হলো উইন্ডেজ ১০। অর্থাৎ আপনি মাল্টিটাস্ক সুবিধা পাবেন।

Windows-9-Preview-Build-9834-1410516413-0-0

ভার্চুয়াল ডেস্কটপ সুবিধারটির সাহায্যে একই সঙ্গে চারটি ডেস্কটপ ওপেন করা যাবে। নতুন অপারেটিং সিস্টেমতে রয়েছে ‘task view’ বাটন। এটির সাহায্যে ভার্চুয়ার ডেস্কটপে পরিনত করা যাবে যে কোনো উইন্ডোকে।


৭. কমান্ড প্রম্পটে কাজ করবে কি-বোর্ড শর্টকাট: বর্তমানে কমান্ড প্রম্পটে কি-বোর্ড শর্টকাট করা করে না। ctrl+ v এবং ctrl+c এর মতো শর্টকাটগুলো কাজ করবে উইন্ডোজ ১০ এর কমান্ড প্রম্পটে। ফলে কমান্ড ব্যবহার করা আরও সহজ হবে যে কোন ব্যবহারকারীদের জন্য।


৮. উন্নত উইন্ডোজ ডিফেন্ডার: উইন্ডোজ ডিফেন্ডারকে করা হয়েছে আগের চেয়ে অনেক উন্নত। এটাকে একটি এন্টিভাইরাসের সাথে তুলনা করা যেতে পারে।

৯. কর্টানা: কর্টানা আপনার উইন্ডোজ ১০ এর পার্সোনাল এসিস্ট্যান্ট। যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করবে।

১০. স্টোর: উইন্ডোজ ১০ এর স্টোরে পাবেন মজার মজার সব অ্যাপ। উইন্ডোজ ফোনের অ্যাপও চলবে আপনার পিসিতে।




সময় পেলে ঘুরে আসবেন আমার সাইটে

আমার ফেসবুক আইডি।




বি.দ্রঃ এম২এইচবি হল একটা হেবি মিলিটারি অটোম্যাটিক মেশিনগান যা মিনিটে ৫০০ রাউণ্ড গুলি ছুড়তে পারে।
আরও পড়ুন

নতুন রেস্পন্সিভ টেম্পলেট "রেড হরাইজন"

নতুন রেস্পন্সিভ টেম্পলেট "রেড হরাইজন"
আমি টেম্পলেট ডিজাইনে তেমন পাকা নই। এখনো এই টেম্পলেটে কিছু বাগ আছে। তবে আমি বাগ "বাগে" আনার চেষ্টা করছি।




যে যে ফিচার আছে,
  1. ইমেজ শেড।
  2. নতুন সার্চ বার।
  3. টেক্সট শেড এনাবেল।
  4. বেভেল্ড ন্যাভিগেশন বার।
  5. ড্রপ দাউন মেনু।
  6. নতুন সোশ্যাল বার।
  7. ফুল "সিয়াম রুপালি" ফন্ট এনাবেল।
  8. ফন্ট অনলাইনে হোস্ট করা, কার পিসি তে অভ্র না থাক্লেও কাজ করবে।
  9. মডীফাইড সিএসএস স্ক্রোল বার।
  10. মডিফাইড বেভেল্ড রিড মোর বাটন।
পরবর্তী ভার্সনে বাগ ফিক্স করার চেষ্টা করবো। আমি চাইব এমআরসি যেন আমায় সাহাজ্জ করে।

ডাউনলোড v1.0


আরও পড়ুন

মোট পাতাদর্শিত