হটাৎ ওএস নিয়ে লিখতে মন চাইলো। এমনিতে কাল এনসিও এর এক্সাম আছে। তাই পড়া হয়ে গেলো।
উদাহরণ: এটিএম মেশিন।
ইন্টার্যাক্টিভঃ
একটি ইন্টার্যাক্টিভ অপারেটিং সিস্টেম, ব্যবহারকারীরা অ্যাপ্লিকেশনের প্রোগ্রাম চালানো, কমান্ড এবং তথ্য সরবরাহ করতে অপারেটিং সিস্টেমের সাথে সরাসরি কাজ করে এবং ব্যবহারকারী ধ্রুত প্রক্রিয়াকরণের ফলাফল পায়। ব্যবহারকারী কম্পিউটারের সাথে সরাসরি দুই ভাবে ওএস এর সাথে কমিউনিকেট করতে পারেন।উদাহরণ: এটিএম মেশিন।
রিয়েল টাইমঃ
রিয়েল টাইম অপারেটিং সিস্টেম এমন ভাবে তৈরি করা হয় যাতে এটি আগে থেকে ঠিক করা সময়ের মাঝে ফিডব্যাক দিতে পারে। এটি মুলত কোন প্রোগ্রাম রান করার জন্য তৈরি হয় না।
উদাহরণ: গ্রাউন্ড রাডার নিয়ন্ত্রণে, এটি বিমান নজরদারির রাডারে ব্যবহৃত হয়। যদি এটি ব্যাবহার না হয় তবে কোন ধরনের বিমান দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এছাড়া বিমানের কম্পিউটারে এটা ব্যাবহার হয়।
নেটওয়ার্কঃ
নেটওয়ার্ক ওএস ব্যাবহার হয় এফটিপি বা অন্য কোন অনলাইন সার্ভারে। সার্ভার কম্পিউটার যাতে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে এবং অন্যান্য ডাটাবেজ প্রোগ্রাম চালু রাখতে পারে, সে জন্যে এটা ব্যাবহার হয়।
উদাহরণ: সার্ভার ওএস, লিনাক্স
ডিভাইসঃ
সব কম্পিউটারে অপারেটিং সিস্টেম নেই। যদি একটি কম্পিউটার শুধুমাত্র একটি টাস্ক সম্পাদন করার প্রয়োজন হয়, তাহলে একটি মাত্র ফার্মওয়্যার প্রোগ্রাম দিয়ে সবচেয়ে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করা যাবে। এর ফলে খরচ কমে যায়, অতিরিক্ত বড় ওএস লাগান দরকার হয় না।
উদাহরনঃ এমপি৩ প্লেয়ার, ভয়েস রেকর্ডার।
ডেস্কটপ কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম, এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় উইন্ডোজ, ম্যাক অপারেটিং সিস্টেম, এবং লিনাক্স। ডেস্কটপ অপারেটিং সিস্টেমকে প্রচুর কাজ সাম্লাতে সক্ষম হতে হবে, মেমরি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে, হার্ডওয়্যার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এই কাজ করার জন্য তারা বিশাল পরিমাণ মেমরি, একাধিক প্রসেসর ও ডিস্ক স্টোরেজ ক্ষমতা থাকতে হবে। তাই এরা রিয়েল টাইম মাল্টিমিডিয়া ওএস হয়ে থাকে।
উদাহরনঃ এমপি৩ প্লেয়ার, ভয়েস রেকর্ডার।
ডেস্কটপঃ
ডেস্কটপ কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম, এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় উইন্ডোজ, ম্যাক অপারেটিং সিস্টেম, এবং লিনাক্স। ডেস্কটপ অপারেটিং সিস্টেমকে প্রচুর কাজ সাম্লাতে সক্ষম হতে হবে, মেমরি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে, হার্ডওয়্যার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এই কাজ করার জন্য তারা বিশাল পরিমাণ মেমরি, একাধিক প্রসেসর ও ডিস্ক স্টোরেজ ক্ষমতা থাকতে হবে। তাই এরা রিয়েল টাইম মাল্টিমিডিয়া ওএস হয়ে থাকে।
ডেস্কটপ অপারেটিং সিস্টেমকে সহজেই আপডেট করা যায়। এই ওএস জটিল GUI সমর্থন করে এবং এই কারণে তারা বৃহৎ মেমরি স্টেপ ধীরে লোড করতে পারে। ব্যবহারকারীদের হার্ডওয়্যারের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে হবে না। এই ওএস ইউজার আর হার্ডওয়্যারকে কানেক্ট করে কেবল!
সার্ভারঃ
সার্ভার ওএস এর কোন GUI নেই। এদের কাজ হল ক্লায়েন্ট নিয়ন্ত্রণ করা। সারা পৃথিবীর বিশাল পরিমান ট্রাফিক ও ল্কায়েন্ত তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে হয় বলে তাদের অতিরিক্ত বিদ্যুৎ ও প্রসেসর দরকার হয়ে থাকে।