আসসালামু আলাইকুম, প্রতিটি পাঠক পাঠিকাকে সালাম জানিয়ে আজকের ভূমিকা শেষ করলাম ;-)
উইন্ডোজ ৮ নিয়ে মাইক্রোসফট বেশ আশাবাদী ছিলো যে উইন্ডোজ ৭ এর মতো এটাও মানুষ গ্রহন করে নেবে। কিন্তু কিছুদিন পার হতেই সে আশা হয়ে যায় হতাশা।তারপর তারা বাজারে আনে উইন্ডোজ ৮.১। কিন্তু তাও তেমন গুরুত্ব পায়নি।তখনও ইউজাররা অপেক্ষায় ছিল নতুন কোন চমকের। অফিসিয়াল কোনো ঘোষণা না আসলেও উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের পরবর্তী ভার্সন হিসেবে উইন্ডোজ ৯ আলোচনায় ছিল।
তবে সবাইকে চমকে দিয়ে উইন্ডোজ ৯ এর পরিবর্তে উইন্ডোজ ১০ রিলিজ করেছে মাইক্রোসফট কর্পোরেশন।
গত ২৯ জুলাই সেটি অবমুক্ত করা হয়। নতুন এই অপারেটিং সিস্টেমটি খুব দ্রুতই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। উইন্ডোজ ৭ এবং উইন্ডোজ ৮ ইউজাররা বিনামূল্যেই এটির জেনুইন ভার্সন পাচ্ছে।
এছাড়া মাইক্রোসফটের ফালতু ব্রাউজার বলে বর্তমানে পরিচিত আই.ই বা ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার কে দেখবেন নতুন অসাধারন রূপে। "মাইক্রোসফট এজ" ব্রাউজারটিকে এখন ক্রম, মোজিলা বা অপেরার সাথে তুলনা করা যায়।
উল্লেখযোগ্য ১০ টি ফিচার যেটা একে অপরাজেয় করেছে!
১. ফিরে এলো স্টার্ট মেনু: স্টার্ট মেনু না থাকা অনেকের দৃষ্টিতেই উইন্ডোজ৮এর ব্যার্থতার কারণ। তাই এবার আর ভুল করেনি মাইক্রোসফট। নতুন স্টার্ট মেনুটি উইন্ডোজ ৭ আর ৮ এর মিলিত রূপ বলা যেতে পারে।
২. সব ডিভাইসেই চলবে: উইন্ডোজ ১০ এমন ভাবেই ডিজাইন করা হয়েছে যে ৫ ইঞ্চি স্মার্টফোন কিম্বা ৪০ ইঞ্চি ডেস্কটপ সবখানেই একই অপারেটিং সিস্টেম আর একই অ্যাপ চালানো যাবে। রেস্পন্সিভ।
ভার্চুয়াল ডেস্কটপ সুবিধারটির সাহায্যে একই সঙ্গে চারটি ডেস্কটপ ওপেন করা যাবে। নতুন অপারেটিং সিস্টেমতে রয়েছে ‘task view’ বাটন। এটির সাহায্যে ভার্চুয়ার ডেস্কটপে পরিনত করা যাবে যে কোনো উইন্ডোকে।
৭. কমান্ড প্রম্পটে কাজ করবে কি-বোর্ড শর্টকাট: বর্তমানে কমান্ড প্রম্পটে কি-বোর্ড শর্টকাট করা করে না। ctrl+ v এবং ctrl+c এর মতো শর্টকাটগুলো কাজ করবে উইন্ডোজ ১০ এর কমান্ড প্রম্পটে। ফলে কমান্ড ব্যবহার করা আরও সহজ হবে যে কোন ব্যবহারকারীদের জন্য।
৮. উন্নত উইন্ডোজ ডিফেন্ডার: উইন্ডোজ ডিফেন্ডারকে করা হয়েছে আগের চেয়ে অনেক উন্নত। এটাকে একটি এন্টিভাইরাসের সাথে তুলনা করা যেতে পারে।
৯. কর্টানা: কর্টানা আপনার উইন্ডোজ ১০ এর পার্সোনাল এসিস্ট্যান্ট। যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করবে।
১০. স্টোর: উইন্ডোজ ১০ এর স্টোরে পাবেন মজার মজার সব অ্যাপ। উইন্ডোজ ফোনের অ্যাপও চলবে আপনার পিসিতে।
সময় পেলে ঘুরে আসবেন আমার সাইটে।
আমার ফেসবুক আইডি।
বি.দ্রঃ এম২এইচবি হল একটা হেবি মিলিটারি অটোম্যাটিক মেশিনগান যা মিনিটে ৫০০ রাউণ্ড গুলি ছুড়তে পারে।
উইন্ডোজ ৮ নিয়ে মাইক্রোসফট বেশ আশাবাদী ছিলো যে উইন্ডোজ ৭ এর মতো এটাও মানুষ গ্রহন করে নেবে। কিন্তু কিছুদিন পার হতেই সে আশা হয়ে যায় হতাশা।তারপর তারা বাজারে আনে উইন্ডোজ ৮.১। কিন্তু তাও তেমন গুরুত্ব পায়নি।তখনও ইউজাররা অপেক্ষায় ছিল নতুন কোন চমকের। অফিসিয়াল কোনো ঘোষণা না আসলেও উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের পরবর্তী ভার্সন হিসেবে উইন্ডোজ ৯ আলোচনায় ছিল।
তবে সবাইকে চমকে দিয়ে উইন্ডোজ ৯ এর পরিবর্তে উইন্ডোজ ১০ রিলিজ করেছে মাইক্রোসফট কর্পোরেশন।
গত ২৯ জুলাই সেটি অবমুক্ত করা হয়। নতুন এই অপারেটিং সিস্টেমটি খুব দ্রুতই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। উইন্ডোজ ৭ এবং উইন্ডোজ ৮ ইউজাররা বিনামূল্যেই এটির জেনুইন ভার্সন পাচ্ছে।
এছাড়া মাইক্রোসফটের ফালতু ব্রাউজার বলে বর্তমানে পরিচিত আই.ই বা ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার কে দেখবেন নতুন অসাধারন রূপে। "মাইক্রোসফট এজ" ব্রাউজারটিকে এখন ক্রম, মোজিলা বা অপেরার সাথে তুলনা করা যায়।
উল্লেখযোগ্য ১০ টি ফিচার যেটা একে অপরাজেয় করেছে!
১. ফিরে এলো স্টার্ট মেনু: স্টার্ট মেনু না থাকা অনেকের দৃষ্টিতেই উইন্ডোজ৮এর ব্যার্থতার কারণ। তাই এবার আর ভুল করেনি মাইক্রোসফট। নতুন স্টার্ট মেনুটি উইন্ডোজ ৭ আর ৮ এর মিলিত রূপ বলা যেতে পারে।
২. সব ডিভাইসেই চলবে: উইন্ডোজ ১০ এমন ভাবেই ডিজাইন করা হয়েছে যে ৫ ইঞ্চি স্মার্টফোন কিম্বা ৪০ ইঞ্চি ডেস্কটপ সবখানেই একই অপারেটিং সিস্টেম আর একই অ্যাপ চালানো যাবে। রেস্পন্সিভ।
৩. উন্নত টাচ ফিচার: উইন্ডোজ ৮ অপারেটিং সিস্টেম দিয়ে টার্চ নির্ভর উইন্ডোজচালিত ডিভাইসের যাত্রা শুরু। আগের টাচ ফিচারের বেশ কিছু বাগ বা ক্রুটি দূর করে একে সম্পূর্ণ গতিশীল এবং উন্নত মানের সুবিধা যুক্ত করা হয়েছে নতুন অপারেটিং সিস্টেমে। আঙ্গুলের স্পর্শের সাহায্যে জুম আউট, জুম করা, ক্রল ইত্যাদি করা যাবে খুব সহজে।
৪. কি-বোর্ডের চমৎকার ফিচার: কি-বোর্ডের চমৎকার ফিচারটি সারফেস ট্যাবলেট ব্যবহারকারীদের বেশি কাজে লাগবে। এ ফিচারের ফলে উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেমচালিত ট্যাবে কি-বোর্ড যুক্ত করলে নোটিফিকেশনে দেখা যাবে ব্যবহারকারী কোন মোডে ডিভাইসটি ব্যবহার করতে চান। ট্যাব নাকি ডেক্সটপ মোডে।
৫. ভার্চুয়াল ডেস্কটপ: অনেক সময় কাজের প্রয়োজনের একই সঙ্গে কয়েকটি উইন্ডো ওপেন করার প্রয়োজন হয়। লিনাক্স কিংবা ম্যাকে এ কাজের জন্য ভার্চুয়াল ডেক্সটপ ফিচার আছে। যার সাহায্যে একাধিক উইন্ডো খুলে রাখা যায় আলাদা করে।
কাজ করা সময় যেন মনে হয়ে আলাদা আলাদা মনিটরে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুভুতি হয়। এ রকম সুবিধা নিয়ে হাজির হলো উইন্ডেজ ১০। অর্থাৎ আপনি মাল্টিটাস্ক সুবিধা পাবেন।
৪. কি-বোর্ডের চমৎকার ফিচার: কি-বোর্ডের চমৎকার ফিচারটি সারফেস ট্যাবলেট ব্যবহারকারীদের বেশি কাজে লাগবে। এ ফিচারের ফলে উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেমচালিত ট্যাবে কি-বোর্ড যুক্ত করলে নোটিফিকেশনে দেখা যাবে ব্যবহারকারী কোন মোডে ডিভাইসটি ব্যবহার করতে চান। ট্যাব নাকি ডেক্সটপ মোডে।
৫. ভার্চুয়াল ডেস্কটপ: অনেক সময় কাজের প্রয়োজনের একই সঙ্গে কয়েকটি উইন্ডো ওপেন করার প্রয়োজন হয়। লিনাক্স কিংবা ম্যাকে এ কাজের জন্য ভার্চুয়াল ডেক্সটপ ফিচার আছে। যার সাহায্যে একাধিক উইন্ডো খুলে রাখা যায় আলাদা করে।
কাজ করা সময় যেন মনে হয়ে আলাদা আলাদা মনিটরে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুভুতি হয়। এ রকম সুবিধা নিয়ে হাজির হলো উইন্ডেজ ১০। অর্থাৎ আপনি মাল্টিটাস্ক সুবিধা পাবেন।
৭. কমান্ড প্রম্পটে কাজ করবে কি-বোর্ড শর্টকাট: বর্তমানে কমান্ড প্রম্পটে কি-বোর্ড শর্টকাট করা করে না। ctrl+ v এবং ctrl+c এর মতো শর্টকাটগুলো কাজ করবে উইন্ডোজ ১০ এর কমান্ড প্রম্পটে। ফলে কমান্ড ব্যবহার করা আরও সহজ হবে যে কোন ব্যবহারকারীদের জন্য।
৮. উন্নত উইন্ডোজ ডিফেন্ডার: উইন্ডোজ ডিফেন্ডারকে করা হয়েছে আগের চেয়ে অনেক উন্নত। এটাকে একটি এন্টিভাইরাসের সাথে তুলনা করা যেতে পারে।
৯. কর্টানা: কর্টানা আপনার উইন্ডোজ ১০ এর পার্সোনাল এসিস্ট্যান্ট। যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করবে।
১০. স্টোর: উইন্ডোজ ১০ এর স্টোরে পাবেন মজার মজার সব অ্যাপ। উইন্ডোজ ফোনের অ্যাপও চলবে আপনার পিসিতে।
সময় পেলে ঘুরে আসবেন আমার সাইটে।
আমার ফেসবুক আইডি।
বি.দ্রঃ এম২এইচবি হল একটা হেবি মিলিটারি অটোম্যাটিক মেশিনগান যা মিনিটে ৫০০ রাউণ্ড গুলি ছুড়তে পারে।