ব্রাউজার ভিপিএন সেটআপ গাইড

ব্রাউজার ভিপিএন সেটআপ গাইড
আসসালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন? আশা করি ভালই।
ফেসবুক বন্ধ, জানেনই তো। আমরা অনেকেই ডিস্কানেক্টেড হয়ে গিয়েছি। হয়তো অনলাইনে কোনও সাইটের অ্যাডমিন অনেকজন, কিন্তু তারা কোনও বার্তা আদান প্রদান করতে পারছে না। এছাড়া অনেকেই যারা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েন, তারা তো সমসসায় পরেছেনই।
ফেসবুক সহ অন্যান্য ব্যান সাইট চালানর কোন উপায় আছে কি?
আছে, এই পোস্ট দেখুন।


মোবাইলে UC Browser সরাসরি প্রক্সি ইউজ করে। তাই সেটা জাভা, সিম্বিয়ান, আন্দ্রয়েড এমনকি আইফোনেও ইউজ করতে পারেন। এছাড়া সুপার ভিপিএন, হটস্পট শিল্ড, হোলা ভিপিএন অ্যাপ ইউজ করতে পারেন।


আর কিভাবে সেটআপ করবেন এননিমক্স (annonymoX) এবং হোলা (Hola)?
আসুন দেখে নিই,




Google Chrome 


annonymoX



  • ক্রোম ওপেন করুন।
  • ক্রোম দিয়ে এই লিঙ্কে যান। 
  • একটাই রেজাল্ট আসবে। সেটার ডান পাশের [+ Add To Chrome] বাটনে ক্লিক করুন।
  • উপরে নোটিফিকেশনে কনফারমেশান চাইবে। দুটি অপশন থাকবে, 'অ্যাড এক্সটেনশন' এবং 'ক্যান্সেল'
  • 'অ্যাড এক্সটেনশন' ক্লিক করুন।
  • সেটআপ শেষ হলে ব্রাউজার রিস্টার্ট করে উপভোগ করুন।



Hola

  • ক্রোম ওপেন করুন।
  • ক্রোম দিয়ে এই লিঙ্কে যান। 
  • উপরে নোটিফিকেশনে কনফারমেশান চাইবে। দুটি অপশন থাকবে, 'অ্যাড এক্সটেনশন' এবং 'ক্যান্সেল'
  • 'অ্যাড এক্সটেনশন' ক্লিক করুন।
  • সেটআপ শেষ হলে ব্রাউজার রিস্টার্ট করে নিন।
  • ইচ্ছা মতো কান্ট্রি সিলেক্ট করে উপভোগ করুন।




Opera


Hola

  • অপেরা ওপেন করুন।
  • অপেরা দিয়ে এই লিঙ্কে যান। 
  • ডান পাশের 'অ্যাড টু অপেরা' ক্লিক করুন।
  • ব্রাউজার রিস্টার্ট করে উপভোগ করুন।








Mozilla Firefox


annonymoX

  • মোজিলা ওপেন করুন।
  • মোজিলা দিয়ে এই লিঙ্কে যান। 
  • সেটআপ করুন।
  • সেটআপ শেষ হলে ব্রাউজার রিস্টার্ট করে উপভোগ করুন।


আরও পড়ুন

রিলে সুইচ কি?

রিলে সুইচ কি?
আসসালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন সকলে? অনেকদিন অনলাইনে আসতে পারিনি। ফেসবুকে এক্সেস বন্ধ জানেনই বোধহয়? অনেকটাই সকলের থেকে বিচ্ছিন্ন। এছাড়া আম্মা অসুস্থ থাকায় অনলাইনে আসা হয়ে ওঠেনি।
আজ আপনাদের যারা রিলে সুইচ চেনেন না তাদের এটার ইন্ট্রোডাকশন দেবো।

আচ্ছা রিলে সুইচ কি?

রিলে সুইচ (Relay Switch), নামটায় কোনো ক্লু পাচ্ছেন?
রিলে বলতে আমরা বুঝি কোন কিছু এমপ্লিফাই করা বা বৃদ্ধি করা।
এখন তবে রিলে সুইচের একটা অর্থ দাড়ায়, এটা নিশ্চয়ই কোন কিছু বিবর্ধিত করে।

অনেকটাই তাই, কিন্তু ততোটা নয়।

ধরুন, আপনি একটা সার্কিট বানালেন যেটা ৫ ভোল্টে অপারেট করে। এখন এটা হয়ত কোনও একটা এলইডি বাতিকে নির্দিষ্ট সময় পরপর জ্বালিয়ে দেয়। কিন্তু আমরা যদি এলইডি এর বদলে হাই ভোল্টেজ অপারেশন চালাতে চাই তবে কাজ করবে না। কারন ২২০ ভোল্টের বাল্ব ৫ ভোল্টে চলে না। এখানে এটি ৫ ভোল্ট দিয়ে অন্য একটি ২২০ ভোল্টের বাতির সুইচ অন অফ করার কাজ করে দেবে।

এখানে আমাদের সাহায্য করবে রিলে সুইচ।
সে ৫ ভোল্টে চালু হয়ে ২২০ ভোল্টের সুইচ অন অফ করার কাজটা করে দেবে হাতের ছোঁয়া ছাড়াই।

রিলে সুইচ দুই রকমের হতে পারে,
  1. ইলেক্ট্রো মেকানিক্যাল
  2. সলিড ষ্টেট
ইলেক্ট্রো মেকানিক্যাল রিলে সুইচ সাধারণ কাজে ব্যাবহার হয়। এদের ভেতর স্প্রিং, ইলেক্ট্রো ম্যাগনেট ইত্যাদি মেকানিক্যাল যন্ত্রাংশ থাকে। এরা সেকেন্ডে ৫০ থেকে ১০০ বার অন অফ এর কাজ করতে পারে।

সলিড ষ্টেটে এতো কিছু থাকে না। এরা সাধারণত সেমিকন্ডাক্টর পদার্থ দিয়ে তৈরি হয়। সেকেন্ডে হাজার থেকে লক্ষবার অন অফ করতেও এর কোনও সমস্যা হয় না।


আসুন একটা রিলে সুইচ দেখি,
এখানে একটা রিলে সুইচের উপর ও নিচ দেখানো হয়েছে। ডান পাশের ছবি লক্ষ করলে দেখবেন, ৫ টি পিন আছে। একপাশে দুটি ও অন্য পাশে তিনটি।

৩ টি যেখানে সেখানে এরকম একটি চিহ্ন দেখতে পাচ্ছেন? এই চিহ্নের দুই প্রান্তে দুটি পিন আছে।
এই পিন দুটি দিয়ে আপনি ৫ - ১২ ভোল্ট সার্কিটে লাগাতে পারবেন।

আর এই চিহ্নের মাঝে দিয়ে যে দাগ গিয়েছে, সেটা মূলত অপর হাই ভোল্টেজ সার্কিট, যেটা ৫ ভোল্টেজ সার্কিট দিয়ে অন অফ করবেন ভেবেছেন, তার ভিসিসি নয়ত গ্রাউন্ড সাপ্লাই হবে।

এবার এই ছবি দেখুন,

কয়েলের দুই প্রান্তকে Switch Control বলা হয়েছে। মাঝের পিন অপর সার্কিটে সাপ্লাই দেবে। আর NO মানে এই পিন নরমালি বন্ধ থাকে (কানেকশান খোলা থাকে) এবং NC মানে এই পিন নরমালি সাপ্লাই পায় (কানেকশান চালু থাকে)

Switch Control পিন দুটিতে পোলারিটি নেই। মানে পজিটিভ নেগেটিভ উলটা পাল্টা হলে সমস্যা নেই।
তবে ডিসি মোটরের ক্যাপাসিটরের মতো এখানে দুটি পিনে ব্যাটারির কানেক্সানের মতো একটা 1N4007 বা যেকোনো মানের ডায়োড বসিয়ে দিলে ভালো হয়। কারন এই ডায়োডটি একটি বাইপাস ডায়োড। ম্যাগনেটিক রিলে যখন অফ হয় তখন তার কয়েলে মূল প্রবাহের বিপরিত মূখি একটা কারেন্ট (ব্যাক ই এম এফ) তৈরী হয়। এটাকে সরাসরি সার্কিটি যেতে দিলে আমাদের ট্রাঞ্জিষ্টার বা সেন্সেটিভ ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রের ক্ষতি করতে পারে তাই ডায়োড দিয়ে একে বাইপাস করে নিস্ক্রিয় করা হয়। তাই অবশ্যই মনে রাখতে হবে ম্যাগনেটিক রিলে ব্যবহার করলে এর কয়েলে রিভার্স বায়াসে (রিলে কানেকশান +,- হলে ডায়োডের কানেকশান হবে -,+) একটি ডায়োড (যে কোন মানের) লাগাতে হবেই। 
এবার একটা সিম্পল এলইডি রিলে সুইচ সার্কিট। এটা ৩ ভোল্ট অপারেশনাল। আশা করি এটা আপনাদের মাথা পরিষ্কার করে দেবে।

এখানে রিলে সুইচ থেকে কিন্তু পাঁচটি তারই বেরিয়েছে!
২২০ ভোল্ট সার্কিট উইথ ডায়োড



নরমাল সিম্পল রিলে সার্কিট




আজ আর নয়, এখানেই টানি সমাপ্তি। সমস্যা হলে কমেন্ট করবেন। খোদা হাফেজ। 
আরও পড়ুন

বোম্বেটে জাহাজ

বোম্বেটে জাহাজ
বোম্বেটে জাহাজ ।

পুরাতন জিনিশের দোকান থেকে একটি মডেল জাহাজ কিনল টিনটিন।

হটাত দুজন তার কাছ থেকে অসসাভাবিক দামে কিনতে চাইলো

কেন?

পরদিন জাহাজ চুরি হয়ে গেল।

টিনটিন একজঙ্কে সন্দেহ করে তার বাসায় গেল।


পেল আরও একই রকম জাহাজের খোঁজ।
কুট্টুস ভুলে ভেঙ্গে ফেলল জাহাজ, বেরিয়ে এল চিরকুট
তবে কি এতেও আছে রহস্য ?


আরও পড়ুন

নীল কমল

নীল কমল
নীল কমল

ভারতের মহারাজাকে হামাল থেকে বাঁচিয়ে টিনটিনের কাছে আরেক কাজ এসে পড়লো।

চীনে একই সমস্যা, চোরা কারবারি

এ থেকে উদ্দার করত্যে তাকে যেতে হবে চীনে।

আমি ভাল করে পড়িনি।
তাই আপনাকেই পড়ে নিতে হবে ;)


আরও পড়ুন

মমির অভিশাপ

মমির অভিশাপ

মমির অভিশাপ,

ফারাওয়ের মমির উদ্ধারকারীরা একে একে আহত হচ্ছেন এবং মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলছেন।

এমনকি তারা ঠিক ১১.০০ টায় পাগল হয়ে যান ঠিক একসাথে !!!

কেন?

মাঝে প্রফেসর ক্যালকুলাস অলউকিক ভাবে অদৃশ্য হয়ে গেলেন।

রহস্য উদ্ঘাটন ও প্রোফেসরকে উদ্ধার করতে টিনটিনকে যেতে হবে ক্যাপ্টেনের সাথে পেরুতে !


আরও পড়ুন

কানভাঙ্গা মূর্তি

কানভাঙ্গা মূর্তি


কানভাঙ্গা মূর্তি,

টিনটিন সিরিজের এই গল্পেও আছে অ্যাডভেঞ্চার।
কেবল এডভেঞ্চার নয়, জটিল রহস্যও

জাদুঘর থেকে খোয়া গেল এক সাধারন মাটির বিগ্রহ বা মূর্তি।

কিন্তু এক দিন পরেই ফিরিয়ে দিয়ে গেল সেটা চোর।


কিন্তু কেন? টিনটিনের মনে খটকা !!!

হায়হায় !
মূর্তি তো নকল দিয়ে গেছে !! আসলটির কান ভাঙ্গা !

মূর্তি উদ্ধারে নামতে হবে টিনটিনকে ।

কিন্তু গুণ্ডারা কেন মূর্তির পেছনে লাগলো, তাও নকলটির নয়, আসলটির পিছে? সেটা মোটেই দামি নয়!
নাহ! আর বলব না , বাকিটুকু পরেই নিন না ?

আরও পড়ুন

কালো সোনার দেশে

কালো সোনার দেশে

কালো সোনার দেশে, মানে আরব দেশে টিনটিন
হঠাৎ করে গাড়িতে বিস্ফোরন হচ্ছে।
এমনকি তেলেও!

বিজ্ঞানিরা বিস্ফোরণের কারন হিসাবে তেলকেই দায়ী করছেন।

কিন্তু আসল কারন কি? সারা পৃথিবীর তেল বিপর্যয়ের ?

টিনটিন কাকতালীয় ভাবে বন্দরে রহস্য পায়।

সেই সুত্র ধরে সমাধান করে বিস্ফরনের রহস্যের ....

এই অ্যাডভেঞ্চার পূর্ণ বইটি পড়ে ফেলুন।



আরও পড়ুন

ওটোকারের রাজদণ্ড

ওটোকারের রাজদণ্ড
রাজা অটোকার, না ,এখনো রাজা নন
শীঘ্রই রাজার অভিসেক হবে।

কিন্তু, অভিশেক যাতে না হয়, সেজন্য একটা দল চক্রান্ত করে রাজদণ্ড সরিয়ে ফেলেছে।

ঘটনাক্রমে টিনটিন হাজির।

অবশ্যই সে রাজদণ্ড খুঁজে বের করবে।

সম্পুরন বইটি পড়লেই মজা পাবেন।



আরও পড়ুন

কঙ্গোয় টিনটিন

কঙ্গোয় টিনটিন
রিপোর্টার টিনটিন যাচ্ছে আফ্রিকায় ছুটি কাটাতে।
congoy tintin - tintin in congo
প্রছদ

ছুটি তো কাটবেই।

কিন্তু শিকাগর গুণ্ডারা এখনোযে পিছ ছাড়ে নি।ল

তাকে মেরে ফেলার জন্য লোক পাঠানো হয়েছে।
কিন্তু টিনটিনকে মারার জন্য লাগে বুদ্ধি।
বুমেরাং হয়ে মারা যাবে সেই কিলার।

সভ্যতা শেখাল জংলিদের টিনটিন।

কিন্তু ফিরে যেতে হবে যে!!


আরও পড়ুন

আশ্চর্য উল্কা

আশ্চর্য উল্কা
আশ্চর্য উল্কা।

টিনটিন সিরিজের আরেকটি এডভেঞ্চারপূর্ণ কমিক।

হটাত করেই পৃথিবী উত্তপ্ত হতে শুরু করেছে।
বিজ্ঞানিরা কোন কারন খুজে পাচ্ছেন না।

একদিন টিনটিন যায় মহাকাশ পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে।

সেখানে সে আর এক প্রোফেসর পায় গরমের কারন।

একটা উল্কা!

কিন্তু এই উল্কায় আছে এক অচেনা পদার্থ।

সেটা উদ্ধারে সবার আগে তাদের যেতেই হবে।

শুরু হল হ্যাডক, টিনটিন ও প্রফেসসরের সমুদ্র যাত্রা।


আরও পড়ুন

এটা কি মানবিক? শিক্ষকের প্রতি সম্মান কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে?

এটা কি মানবিক? শিক্ষকের প্রতি সম্মান কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে?
পদোন্নতি ও ঘোষিত বোনাস চাওয়ায় শিক্ষকদের ব্যবহৃত টয়লেট বন্ধ করে দিয়েছেন মিরপুর ১৪ নম্বরের শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজের পরিচালক সৈয়দ মনিরুল ইসলাম। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী দিয়ে প্রথমে টয়লেটের দরজা ভেঙে ফেলে পরে ইটের দেয়াল দিয়ে তা বন্ধ করে দেন পরিচালক।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ৫ বছর ধরে কলেজের কোনো শিক্ষকের পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে না। ২০১৪ সালে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় কলেজ ভালো ফল করায় বোনাস ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। অদ্যাবধি তা দেওয়া হয়নি। এসব নিয়ে কলেজ ভবনের চতুর্থ তলায় শিক্ষকদের ব্যবহৃত টয়লেটের দেয়ালে কে বা কারা ‘বেতন দে তুই? বোনাস দে, প্রমোশন দে’ লিখে রাখেন। বেশ কিছু দিন আগে এসব লেখা হলেও গত ১৭ নভেম্বর কাজী বদরুজ্জামান নামের এক শিক্ষক লেখাগুলো মোবাইলে ভিডিও করে পরিচালককে দেখান। ওই ভিডিও দেখে মনিরুল ইসলাম ক্ষুব্ধ হয়ে শিক্ষকদের উদ্দেশ করে বলেন, ‘শিক্ষকরা হচ্ছে নর্দমার কীট। এদের টয়লেট ব্যবহার করতে হবে না। এটি বন্ধ করে দেওয়া হবে। এখন থেকে শিক্ষকদের বেতনের বাইরে আর কোনো ভাতা দেওয়া হবে না।’ এর কিছুক্ষণ পর চতুর্থ শ্রেণির এক কর্মচারী এসে শাবল দিয়ে টয়লেটের দরজাগুলো ভেঙে ফেলেন। পরদিন ইট ও সিমেন্টের আস্তর দিয়ে আটকে দেওয়া হয় মূল দরজা। একই সঙ্গে পরিচালকের নির্দেশে শিক্ষকদের বিশ্রাম কক্ষের চেয়ারের পেছনে শিক্ষকদের নাম লিখে তা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়ে। এতে দেখা যায়, ১০-১২ জন শিক্ষকের নামে কোনো চেয়ার নেই। পরে অফিস আদেশের মাধ্যমে বিশ্রাম কক্ষে চেয়ারহীন শিক্ষকদের ক্লাস না থাকাকালীন শিক্ষার্থীদের নজরদারির জন্য বারান্দা পাহারা দেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়।
এদিকে পরিচালকের এ ধরনের কর্মকা-ের প্রতিবাদে এবং টয়লেটের দরজা খুলে দেওয়ার দাবিতে গত বৃহস্পতিবার দুই দফায় ছয় ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করেছেন কলেজের মর্নিং এবং ডে শিফটের প্রায় দুইশ শিক্ষক।
এ বিষয়ে কথা বলতে মনিরুল ইসলামের মোবাইল ফোনে একাধিক কল করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। তবে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাহমুদুল হাসান বলেন, শিক্ষকদের বিশ্রামাগারের পরিবেশ সুন্দর করার জন্য টয়লেটটি অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন করার খবর সঠিক নয়।
কলেজ সূত্র জানায়, ২০০৯ সাল পর্যন্ত কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন পুলিশের সাবেক অতিরিক্তি আইজি সৈয়দ মনিরুল ইসলাম। বয়স শেষ হওয়ায় তার অবসরে যাওয়ার কথা। কিন্তু কর্তৃত্ব বজায় রাখতে অনুগত এক শিক্ষককে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নিয়োগ করে কৃত্রিম সৃষ্ট পরিচালক পদে বহাল রয়েছেন তিনি।
অভিযোগ রয়েছে, সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা হওয়ায় মনিরুল ইসলাম শিক্ষকদের ওপর কারণে-অকারণে চড়াও হন। অযথা বকাবকি, অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজও করেন। এছাড়া দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষকদের পদোন্নতি ও বেতন বৃদ্ধি বন্ধ করে রেখেছেন তিনি।

সুত্রঃ

আরও পড়ুন

ক্যালকুলাসের কাণ্ড

ক্যালকুলাসের কাণ্ড
ক্যালকুলাসের কাণ্ড।

হার্জ, তার টিনটিন কমিক সিরিজের আরকটি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী।

হার্জের বইের আর্ট এবং কাহিনী, দুটিই বেশ সুন্দর করে ফুটে ওঠে।

টিনটিনের বিজ্ঞানী বন্ধু ক্যালকুলাস, আবিস্কার করেন এমন অস্ত্র, যা উচ্চ কম্পাঙ্কের তরঙ্গ দিয়ে কোনোও বস্তুকে বিলীন করে দিতে পারে।
সরল বিজ্ঞানী ক্যালকুলাস সেটা জানেন না শত্রুরা একে পৃথিবী ধ্বংসের কাজে লাগাবে!

বিদেশী রাষ্ট্র গুলো উঠে পড়ে লাগে সেই অস্ত্রের ব্লুপ্রিন্ট হাতাতে।

কিন্তু রুখে দাড়ায় টিনটিন। মাঝে ক্যালকুলাস কিডন্যাপ হয়ে যান। তাকেও খুজে বের করবে টিনটিন।
অ্যাডভেঞ্চারের স্বাদ নিতে বইটি পড়ে দেখুন।


আরও পড়ুন

আমি তপু

আমি তপু

মুহাম্মদ জাফর ইকবালের কিশোর উপন্যাস "আমি তপু"

এখানে পিতাহারা এক কিশোরের কথা বলা হয়েছে। তার ক্লাস ফাইভে থাকার সময় বারা দুর্ঘটনায় মারা যায়, কিন্তু সে ভাগ্যক্রমে বেঁচে যায়।
তার মা এই ঘটনার পর মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পরেন।
কিন্তু তপু, সে ছিল একটি লুকানো তারা। সে গনিত ভালোবাসতো।
এমন কোন গনিত ছিল না যা সে পারে না।

তার স্কুলে কোন আগ্রহ ছিল না।

স্কুলে দেখা হয় একটি মেয়ের সাথে, নাম তার প্রিয়াঙ্কা।
 এই মেয়েটি যেন আবিস্কার করে তপুকে !

ঘটনাক্রমে তপু দেশসেরা গনিতবিদ হয় ৮ম শ্রেণীতে থাকতেই।
কিন্তু তার জীবনে নেমে আসে দুঃখের বৃষ্টি !
আরও পড়ুন

চাঁদে টিনটিন

চাঁদে টিনটিন
ঐযে , চন্দ্রলোকে অভিযান, তার পরের সিরিজ চাঁদে টিনটিন।

সবচেয়ে মজা এখানেই ।

টিনটিন প্রথম তরুন যে চাঁদে পা রাখবে।
কিন্তু কিভাবে যেনো মানিকজোড় রকেটে উঠে গেছে। সেই জমজ পুলিশের গোয়েন্দা।
তারাও টিনটিনের বন্ধু।

কিন্তু রকেটেও দুজন গুপ্তচর আছে।
তারা কারা???

পুরো কাহিনি জানতে কমিকটি পড়ুন।




আরও পড়ুন

চন্দ্রলোকে অভিযান

চন্দ্রলোকে অভিযান
হার্জের বিখ্যাত চরিত্র টিনটিনের সবচেয়ে জনপ্রিয় কমিক হল " চন্দ্রলোকে অভিযান "
এর পরেরটিও সমান জনপ্রিয়।

দুটি বই অ্যাডভেঞ্চারে ভরপুর।

টিনটিনের বন্ধু ক্যালকুলাস, পাগল প্রফেসর। তিনি চাঁদে যাওয়ার প্রথম রকেট আবিস্কার করছেন।

তার সাথে চাঁদে যাওয়ার জন্য আমন্ত্রন জানালেন তার বন্ধু টিনটিন ও দুজনের প্রিয় বন্ধু নাবিক ক্যাপ্টেন হ্যাডককে
রকেট বানানো হচ্ছে।

কিন্তু এখানেও রকেট চুরি করার জন্য আসে শয়তানরা।

তাদের গুপ্তচর আছে টিনটিনদের মাঝে....

তারা কি ঠিকমত জেতে পারবে? পারবে কি চাঁদ জয় করতে?



পড়ে ফেলুন কমিকটি, অথবা ডাউনলোড করুন।


Tag: Tintin, Chade TinTin, Chandaloke Ovijan.
আরও পড়ুন

আমেরিকায় টিনটিন

আমেরিকায় টিনটিন
হার্জের এক অনবদ্য সৃষ্টি টিনটিন।



তারই দ্বিতীয় সিরিজ হল "আমেরিকায় টিনটিন "


এ হল দক্ষিন আমেরিকা।

১৯৩১ সালে টিনটিন শিকাগোয় যায় রিপোর্ট তৈরি করতে।

তখন শিকাগো ছিল গুণ্ডাদের দখলে।

কোনো আইন কানুন ছিল না।
তারা টিনটিনকে চিনতো, এবং তার ক্ষতি করার জন্য উঠে পড়ে লাগলো।

কিন্তু ঘটনাক্রমে সে গুণ্ডাদের বুদ্ধির যুদ্ধে হারিয়ে দিলো টিনটিন।

মাঝে অনেক অ্যাডভেঞ্চার !

না পড়লে এখনি পরে নিন।
আরও পড়ুন

ফেসবুক করেছে বন্ধ? হয়ে যান ডিজিটাল।

ফেসবুক করেছে বন্ধ? হয়ে যান ডিজিটাল।
আসসালামু আলাইকুম,বর্তমানে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হল ফেসবুক টুইটার সহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো বন্ধ করে দেওয়া। অনেকে রসিকতা করে একে ফেসবুকের ঈদ বলছে। আসলেই তাই! আগেরদিন ৫২ জন অনলাইন দেখলাম, আজ ৫ জন।

এখন প্রশ্ন, কিভাবে ফেসবুক সহ অন্যান্য ব্যান ওয়েবসাইট চালাবেন?

সোজা, খুবই সোজা।



আপনি যদি পিসি দিয়ে অপেরা চালান, তবে Hola Extention ব্যাবহার করতে পারেন। হোলা দিয়ে আপনি ইচ্ছা মতো দেশ সিলেক্ট করে প্রক্সি চালাতে পারবেন। এটা আপনি ক্রোম ও মোজিলা ওয়েব স্টোরেও পাবেন। এতে যেকোনো নিষিদ্ধ সাইট চালান যায়।

এছাড়া আপনি AnnonymoX ব্যাবহার করতে পারেন, এটা ক্রোম ও মোজিলা ওয়েব স্টোরে পাওয়া যাচ্ছে।

Windows and android ব্যাবহারকারিরা SuperVPN, Hotspot Shield জাতীয় অ্যাপ দিয়ে ভিপিএন কানেকশান দিয়ে ফেসবুক, ভাইবার চালাতে পারেন।


আরও পড়ুন

555 Timer IC: প্রোজেক্ট:: ৪ :: টিক টিক সাউন্ড জেনারেটর

555 Timer IC: প্রোজেক্ট:: ৪ :: টিক টিক সাউন্ড জেনারেটর
আসসালামু আলাইকুম,
নতুনদের জন্য এই পোস্টে নতুনদের স্বাগতম ও সালাম,
পুরাতনদের তো অবশ্যই।

এখন আমার মজার সার্কিটটি তোমাদের দেবো।



এটা বানানোর জন্য তোমাদের লাগবে,
  • ৫৫৫ টাইমার আইসি  দাম ২০ - ৩০ টাকা।
  • ৫ ভোল্ট সাপ্লাই
  • 600 কিলো ওহম পট (না পেলে 100k পটেও হবে) ১০ টাকা। 
  • ক্যাপাসিটর 1uF ৫ টাকা।
  • 5k রিসিস্টর ২ টাকা।
  • স্পিকার বা বাযার ২০ - ৪০ টাকা।
  • ক্যাপাসিটর 10uF ৫ টাকা।




আরও পড়ুন

সহজে রঙ দিয়ে ক্যালকুলেট করুন রিসিস্টরের মান, অনলাইন ক্যালকুলেটর

সহজে রঙ দিয়ে ক্যালকুলেট করুন রিসিস্টরের মান, অনলাইন ক্যালকুলেটর
আসসালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন?
আপনারা যারা ইলেকট্রনিক্সে নতুন তাদের রিসিস্টরের মান দেখে বলা কষ্টকর মনে হয়।
তাই এই ব্যাবস্থা।



নিচে কেবল পট্টির রঙ সিলেক্ট করুন।

তাতে নিজে নিজেই ফলাফল আসবে।

http://resistor-calculator.blogspot.com


আরও পড়ুন

555 Timer IC: প্রোজেক্ট:: ৩ :: এলইডি বিপার

555 Timer IC: প্রোজেক্ট:: ৩ :: এলইডি বিপার
আসসালামু আলাইকুম,
নতুনদের জন্য এই পোস্টে নতুনদের স্বাগতম ও সালাম,
পুরাতনদের তো অবশ্যই।

এখন আমার মজার সার্কিটটি তোমাদের দেবো।
এটা যেকোনো এলইডি বাতিকে ব্লিপ করাতে পারে, যেটাকে আমরা ব্লিঙ্ক বলি (Blink)




১ কিলো ওহমের রিসিস্টর এবং 1uF ক্যাপাসিটর বদলে আরও বেশি মানের দিলে বা কম দিলে ব্লিঙ্কের স্পীড কমবে বা বাড়বে।
আমার ১ কিলো ওহম রিসিস্টর না থাকায় ১ কিলো ওহমের পট ব্যাবহার করেছি।

এটা বানানোর জন্য তোমাদের লাগবে,
  • ৫৫৫ টাইমার আইসি
  • ৫ ভোল্ট সাপ্লাই
  • ১ কিলো ওহম রিসিস্টর
  • ক্যাপাসিটর 1uF
  • ৪৭০ কিলো ওহম রিসিস্টর 
  • এলইডি

এখন ডায়াগ্রাম দেখো,



আরও পড়ুন

555 Timer IC: প্রোজেক্ট:: ২ :: টিউন করা যায় এমন অ্যালার্ম

555 Timer IC: প্রোজেক্ট:: ২ :: টিউন করা যায় এমন অ্যালার্ম




আসসালামু আলাইকুম,
নতুনদের জন্য এই পোস্টে নতুনদের স্বাগতম ও সালাম,
পুরাতনদের তো অবশ্যই।

এখন আমার মজার সার্কিটটি তোমাদের দেবো।
এটা ৭ রকমের সাইরেন দিতে পারে।

কেবল পটটি ঘুরিয়ে ইচ্ছে মত ফাইন টিউন করেতে হবে। 
(ঘোরাতে স্ক্রু ড্রাইভার ইউজ করো)


পট


পটের পিছের দুই পিন রিসিস্টান্স হিসাবে সংযোগ দিতে হবে। সামনের একটা পিন পজিটিভে দিতে হবে। 


এটা বানানোর জন্য তোমাদের লাগবে,
  • ৫৫৫ টাইমার আইসি
  • ৫ ভোল্ট সাপ্লাই
  • ১ কিলো ওহম পট (পটেনশিওমিটার)
  • ক্যাপাসিটর 2uF
  • ক্যাপাসিটর 4uF
  • সুইচ
  • স্পিকার বা বাযার

এখন ডায়াগ্রাম দেখো,


আরও পড়ুন

মোট পাতাদর্শিত